Wednesday 2 May 2012



২০১১ সালে ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস কম্পিউটারে আঘাত করেছিল। কম্পিউটার নিরাপত্তা পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিমানটেক জানিয়েছে, ৪০ কোটি ৩০ লাখ ভাইরাসের আক্রমণের কারণেই ২০১১ সালকে ইয়ার অব দ্য হ্যাক বা হ্যাকের বছর বলা হয়। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ২০১২ সাল হবে মোবাইল হ্যাকের বছর।
২০১১ সালে শতকরা ৮১ ভাগ ভাইরাসের আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। সিমানটেকের প্রকল্প পরিচালক জন হ্যারিসনের বরাতে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক খবরে জানিয়েছে, কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিমানটেক একাই ২০১১ সালে সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিরোধ করেছে। 
ভাইরাস প্রসঙ্গে হ্যারিসন জানিয়েছেন, অনেক হ্যাকার কেবল আর্থিক কারণেই ভাইরাস ছড়িয়েছেন। আর্থিক লাভের কারণেই হ্যাকারের সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। অটোমেটেড টুল ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ভাইরাস ছড়ানোর কাজ করছে হ্যাকাররা। ২০১১ সালে হ্যাকাররা ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস ছড়িয়েছে, যা ২০১১ সালের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
হ্যারিসন আরও জানিয়েছেন, ২০১১ সালের ভাইরাসগুলোর বেশির ভাগই ছিল পুববর্তী ভাইরাসের অনুকরণে তৈরি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরোনো ভাইরাস কোডের সঙ্গে নতুন টুলকিট ব্যবহার করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল হ্যাকাররা। এ ক্ষেত্রে ম্যাক বিপর্যয়ের কারণ ফ্ল্যাশব্যাক ভাইরাসটির কথা উদাহরণ হিসেবে বলা যায়।

Tuesday 1 May 2012

কেয়ামত ও হাশর


                             بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم

কোরআন উঠে না যাওয়া পর্যন্ত কেয়ামত হবে নাঃ
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- কুরআন যেখান থেকেএসেছে সেখানে ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে না। তারপর আকাশের চর্তুদিকে মৌমাছির গুণ গুণ শব্দের মত কুরআনের গুণ গুণ শব্দ হতে থাকবে। তখন মহান ও প্রতাপশালী রব বলবেন, “তোমার কি হয়েছে?” কুরআন বলবে, “আমি তোমার কাছ থেকেবেরিয়েছিলাম এবং তোমার কাছে ফিরে আসব। আমাকে পাঠ করা হয়, কিন্তু আমার কথামতআমল করা হয় না।” তখন কুরআনকে উঠিয়ে নেয়া হবে।” দায়লামী এ হাদীসটি হযরত ইবনে আমর (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
আল্লাহর মুঠোর মধ্যে আকাশ ও পৃথিবী
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- নিশ্চয় কেয়ামতের দিন মহান ও পরাক্রমশালী আল্লাহ্‌ সাতটি আকাশ এবং পৃথিবী নিজের মুঠের মধ্যেধারণ করে বলবেন, “আমি আল্লাহ্‌, আমি অশীম দয়ালু,আমি রাজাধিরাজ, আমি পরম পবিত্র, আমি শান্তি, আমি রক, আমি শক্তিশালী ও মতাবান, আমি গর্বের অধিকারী। আমিই পৃথিবী সৃষ্টি করেছি যখন তা কিছুই ছিল না, আমি পুনরায় তা ফিরিয়ে আনব। শাসকগণ কোথায়? জুলুমকারীগণ কোথায়?” এ হাদীসটি আবুশ শায়খ সংগ্রহ করেছেন।
উলঙ্গ ও খাৎনাবিহীন অবস্থায় সমবেত হওয়া
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- কেয়ামতের দিন তোমাদেরকে খালি পায়ে, উলঙ্গ ও খাৎনাবিহীন অবস্থায় সমবেত করা হবে। আর সর্বপ্রথম যাকে পোশাক পরান হবে, তিনি হচ্ছেন ইবরাহীম খলীল (আ) মহান আল্লাহ্‌ বলবেন, “আমার বন্ধু ইবরাহীমকে পোশাক পরাও, লোকজন যেন তার মর্যাদা বুঝতে পারে।” তারপর অপরাপর লোককে তাদেরআমলের মান অনুযায়ী পোশাক পরান হবে।” আবূ নুয়াঈ’ম এ হাদীসটিতলাক ইবনে হাবীব থেকে তিনি তার দাদা থেকে সংগ্রহ করেছেন।
অংগ প্রত্যঙ্গের সাক্ষ্য
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- তোমরা আমাকে এটা জিজ্ঞেস কর না, কি জন্য আমি হেসেছি। কেয়ামতের দিনবান্দা ও তার রবের মধ্যে যে তর্ক- বিতর্ক হবে তাতে আমি আশ্চর্যম্বিত হয়েছি। বান্দা বলবে, “হে আমার রব!তুমি কি আমাকে প্রতিশ্রতিদাওনি য, আমার প্রতি তুমি জুলুম করবে না।?” আল্লাহ বলবেন, “হ্যাঁ”। বান্দা বলবে, “তবে আমি আমার নিজেরসাক্ষ্য ছাড়া অপর কারো সাক্ষ্য মানব না।” তখন আল্লাহ্‌ বলবেন, “আমি নিজেও কি যথেষ্ট সাক্ষী নই? অথবা মর্যাদাশীল লেখকফেরেশতারাও কি সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট নয়?” বান্দা বহুবার তা নাকচ করে দেবে। তখন তার মুখে মোহর লাগান হবে এবং তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বলতে থাকবে, পৃথিবীতে সে কি করেছিল। তখন বান্দা (মনে মনে) বলবে, “তোরা দূর হয়ে যা, তোরা ধ্বংস হ, তোদের জন্যই আমি সংগ্রাম করেছিলাম।” এ হাদীসটি হাকেম সংগ্রহ করেছেন।
পাপ পূণ্য বিনিময়
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান ও পরাক্রান্ত প্রতিপালক বলেছেন, “বান্দার পূণ্য ও পাপসমূহ উপস্থিত করা হবে।অতঃপর তার কতগুলো পরসপরেরসাথে বিনিময় করা হবে। অতপর যদি একটি পূণ্যও অবশিষ্ট থাকে তবে তা দিয়ে আল্লাহ তার জন্য বেহেশতে যাওয়ার পথ সুগম করে দেবেন।” হাকেম এ হাদীসটি হযরত ইবনে আব্বাস (রা) থেকেসংগ্রহ করেছেন।
আমল অনুযায়ী মর্যাদাঃ
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- এক লোক বেহেশতে প্রবেশ করবে, অতঃপর তার গোলামকে তার চেয়েও বেশি মর্যাদায় অধিষ্ঠিত দেখতে পাবে। সে তখন আরয করবে, “হে আমার রব! গোলাম আমার চেয়েও উচ্চতর মর্যাদায় আসীন আছে।” আল্লাহ বলবেন, “তাকে আমি তার আমলের প্রতিদান দিয়েছি। আর তোমাকে তোমার আমলের প্রতিদান দিয়েছি।” দায়লামী এ হাদীসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা)থেকে সংগ্রহ করেছেন।
জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে
*. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- বেহেশত ও দোযখ কলহ করল। বেহেশত বলল, আমারভেতরে দূর্বল ও দারিদ্রগণপ্রবেশ করবে এবং দোযখ বলল,জালিম ও অহংকারীগণ আমার মধ্যে প্রবেশ করবে। অনন্তর আল্লাহ্‌ জাহান্নামকে বললেন, “তুমিআমার আযাব। তোমাকে দিয়ে যাকে ইচ্ছে আমি শাস্তি দেই।” আর বেহেশতকে বললেন, “তুমি আমার রহমত। তোমাকে দিয়ে যাকে ইচ্ছে আমি অনুগ্রহ করি। আর তোমাদের প্রত্যেকের জন্য নিজ নিজ স্থান নির্ধারিত রয়েছে।” তিরমিযী ও মুসলিম এ হাদীসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন। তারা একে হাসান ছহীহ বলেছেন।
* . রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- সুমহান আল্লাহ্‌ বলেছেন, “এ আমার করুনা, এর দ্বারা আমি যাকে ইচ্ছা অনুগ্রহ করি, অর্থাৎ তা হচ্ছে জান্নাত।” শায়খাইন এ হাদীসটি সংগ্রহ করেছেন।
জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণ প্রার্থী
* . রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- (কেয়ামতের দিন) নিশ্চয়ই এক লোককে জাহান্নামের দিকে টেনে নেয়া হবে। তাকে দেখে জাহান্নাম সংকুচিত হতে থাকবে এবং তার একাংশ অন্য অংশকে ধরে রাখবে। তখন দয়াময় আল্লাহ্‌ তাকে বলবেন, “তোমার কি হয়েছে?” জাহান্নাম বলবে, “পৃথিবীতে সে সর্বদা আমারআযাব থেকে পরিত্রাণ প্রার্থনা করত। মোবারক ও মহান আল্লাহ্‌ তখন বলবেন, “আমার বান্দাকে ছেড়ে দাও।” দায়লামী এ হাদীসটি ইবনে আব্বাস (সাঃ) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
* . রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- (কেয়ামতের দিন) সুমহান আল্লাহ্‌ (ফেরেশতাদেরকে) বলেবেন, “আমার বান্দার আমলনামার প্রতি দৃষ্টি ফেল। অতঃপর যাকে তোমারা দেখ যে, সে আমার কাছে বেহেশত চেয়েছিলতাকে আমি বেহেশত দেব, আর যে আমার কাছে জাহান্নাম থেকে পরিত্রান চেয়েছিল, আমি তাকে জাহান্নাম থেকে নিষ্কৃতি দেব।” আবূ নুয়াঈ’ম এ হাদীসটিহযরত আনাস (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
জান্নাতীর চাষাবাদঃ
* . রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- বেহেশতীদের মধ্যেএক লোক তার প্রতিপালকের কাছে চাষাবাদ করার অনুমতিচাইবে। আল্লাহ্‌ তাকে বলবেন, “তুমি যা কিছু চেয়েছিলে তা কি এখানে নেই,” সে বলবে, হ্যাঁ সব কিছু আছে, কিন্তু আমি চাষাবাদ করতে ভালবাসি।” তারপর সে বীজ রোপন করবে, অনন্তর চোখের পলকে বিজ অঙ্কুরিত হবে, চারা বড় হবে, ছড়া বের হবে এবং ফলস কাটার উপযোগী হয়ে যাবে। তারপর তা পাহাড়ের ন্যায় স্তুপীকৃত হবে। তখন আল্লাহ্‌ বলবেন, “হে আদম সন্তান! লক্ষ্য কর। কোন কিছুই তোমাকে পরিতৃপ্ত করতে পারবে না।” আহমদ ও বুখারী এ হাদীসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
যেমন কাজ করবে/তেমনই ফল পাবে/বিশ্বাস হয়না ?তো করে করে দেখ/-/জান্নাত আছে/জাহান্নামও আছে/বিশ্বাস হয়না ?তো মরে দেখ !

হাশরের ময়দানের অবস্থা


                                    بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم


হাশরের ময়দান অত্যন্ত ভয়ভীতির ময়দান। এ ময়দানে হিসাব নিকাশের জন্য আল্লাহর আদালতে দণ্ডায়মান হতে হবে। নিষ্পাপ নবী রাসূলগণ সুনিশ্চিতভাবে জান্নাতী হওয়া সত্ত্বেও ভয়ে প্রকম্পিত থাকবে। ভয়ভীতির এ মুহূর্তেও এক শ্রেণীর লোকের চেহারা হবেপ্রফুল্ল, পুর্ণিমার চাঁদের মতো উজ্জ্বল, তারা আরশের নীচে রহমতের শীতল ছায়ায় সম্মানিত আসনে সমাসীন হবে। তারা কারা? তারা ঐ সব লোক যারা লাঞ্ছনা-বঞ্চনা, উপহাস সহ্য করে বস্তু জগতে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেছে। পবিত্র কুরআনকে বুকে ধারন করেছে। হাশরের ময়দানে পবিত্র কুরআন তাদের জন্য সুপারিশ করবে, পুলসিরাতে তাদের জন্য সহায়ক হবে। যাদের এ বিশ্বাস আছে, তারা যেমন বস্তু জগতে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের স্বাদ লাভ করেছে তেমন আখেরাতেও লাভ করবে এবং তাদের সম্মানার্থে স্বয়ং আল্লাহপাক পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করে শুনাবেন। তখন তারা সেখানে অপূর্ব স্বাদ উপভোগ করবে। এ বিশ্বাসে যে দৃঢ় ও অটল তারজন্য বস্তু জগতে তেলাওয়াতকরা এবং কুরআনকে বুকে ধারণ করা মোটেই কঠিন ব্যাপার নয়, বরং অতি সহজসাধ্য ব্যাপার।
প্রশ্ন জাগে যে, আমলের আগ্রহের জন্য যে ভয়ভীতি, আশা-ভরসা এবং স্বাদ পাওয়ার প্রয়োজন তা লাভের উপায় কী? বুখারী শরীফে এ সম্পর্কে একটি হাদীস রয়েছে সেখানে বলা হয়েছে-
“তোমরা মুমিন হতে পারবে না, যদি আমি তোমাদের নিকট তোমাদের সন্তান-সন্তুতি, মাতা-পিতা এবং সকল মানুষের তুলনায় অধিক প্রিয় না হই।”

কেয়ামত কবে হবে?

                             بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم      




কেয়ামত কবে হবে , সর্বকালের মুসলমানদের তাজানার আগ্রহ অপরিসীম। কোরানিক সত্য হলো , আমাদের নবীর ভবিষ্যতের কোন জ্ঞান ছিলনা বা কেয়ামতের দিনক্ষন ও জানা ছিলনা। এমনকি তিনি জানতেন ও না , তার বা তার উম্মতের ভবিষ্যত কি? এ ব্যাপারে সর্বশক্তিমান আল্লাহ বলেছেন : "আপনি বলুনঃ আমিতোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ভান্ডার রয়েছে। তাছাড়া আমি অদৃশ্য বিষয় অবগতও নই। আমি এমন বলি না যে, আমি ফেরেশতা। আমি তো শুধু ঐ ওহীর অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে।৬:৫০" এবং "বলুনঃ আমি জানি না তোমাদের প্রতিশ্রুত বিষয় আসন্ন না আমার পালনকর্তা এর জন্যে কোন মেয়াদ স্থির করে রেখেছেন। ৭২:২৫" এবং"অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বলে দিনঃআমি তোমাদেরকে পরিস্কারভাবে সতর্ক করেছি এবং আমিজানি না, তোমাদেরকে যে ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তা নিকটবর্তী না দূরবর্তী। ২১:১০৯" এবং এর থেকেও আর কত পরিস্কার ভাবে আল্লাহ বলবেন : " বলুন, আমি তো কোন নতুন রসূল নই। আমি জানি না, আমার ও তোমাদেরসাথে কি ব্যবহার করা হবে।আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়। আমি স্পষ্ট সতর্ককারী বৈ নই। ৪৬:৯"
এত কিছুর পরেও আরো অনেক আয়াত আছে , যেখানে দৃঢ় ভাবে বলা হয়েছে যে কবে কেয়ামত হবে তা শুধু আল্লাহই জানেন। "নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই কেয়ামতের জ্ঞান রয়েছে। ৩১:৩৪" এবং"কেয়ামতের জ্ঞান একমাত্রতাঁরই জানা। ৪১:৪৭" এবং"বরকতময় তিনিই, নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু যার। তাঁরই কাছে আছে কেয়ামতের জ্ঞান এবং তাঁরই দিকে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। ৪৩:৮৫"উপরের আয়াতগুলো থেকে আমরা নিশ্চিতভাবে জানতে পারি যে , আমাদের নবী ভবিষ্যত জানতেন না এবং কেয়ামত কবে হবে তা একমাত্র আল্লাহই জানেন। যদিও একটি আয়াতই যথেষ্ট ছিল , তবুও মানুষ তাতে সন্তুষ্ট না হয়ে নবীকে বারে বারে একি প্রশ্ন করতে থাকে। নবী ও যথারীতিউত্তর না দিয়ে ওহীর অপেক্ষা করেন । ফলে প্রতিবারেই ওহীর মাধ্যমেএকি উত্তর আসে এই বলে যে ,রসূল ভবিষ্যত জানেন না এবং কেয়ামতের দিনক্ষন শুধু আল্লাহই জানেন।
প্রতিবারি যখনি নবীকে কেয়ামত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হতো , তিনি পূর্বে নাযিল হওয়া আয়াতের উপর নির্ভর করে নিজের থেকে কোন উত্তর দিতেন না এবং যদিও তিনি জানতেন যে পূর্বে নাযিল হওয়া আয়াতের পরিপন্থি কোন উত্তর আসা সম্ভব না , তবুও তিনি ধৈর্য্যের সাথে ওহীর অপেক্ষা করতেন। "আপনাকে জিজ্ঞেস করে, কেয়ামত কখন অনুষ্ঠিতহবে? বলে দিন এর খবর তো আমার পালনকর্তার কাছেই রয়েছে। তিনিই তা অনাবৃত করে দেখাবেন নির্ধারিত সময়ে। আসমান ও যমীনের জন্য সেটি অতি কঠিন বিষয়।যখন তা তোমাদের উপর আসবেঅজান্তেই এসে যাবে। আপনাকে জিজ্ঞেস করতে থাকে, যেন আপনি তার অনুসন্ধানে লেগে আছেন। বলে দিন, এর সংবাদ বিশেষ করে আল্লাহর নিকটই রয়েছে। কিন্তু তা অধিকাংশ লোকই উপলব্ধি করে না। আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের এবং অকল্যাণ সাধনের মালিক নই, কিন্তু যা আল্লাহ চান। আর আমি যদি গায়বের কথা জেনে নিতেপারতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করে নিতে পারতাম, ফলে আমার কোন অমঙ্গল কখনও হতে পারত না। আমি তো শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা ঈমানদারদের জন্য। ৭:১৮৭-১৮৮"
মানুষ এই উত্তরে সন্তুষ্ট না। তারা সঠিক দিনক্ষন জানতে চায়। আবারো প্রশ্ন। আবারো অপেক্ষা। উত্তর আসে - "তারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামতকখন হবে? এর বর্ণনার সাথে আপনার (মুহম্মদের ) কি সম্পর্ক? এর চরম জ্ঞান আপনার পালনকর্তার কাছে। যে একে ভয় করে, আপনি তো কেবল তাকেই সতর্ক করবেন। ৭৯:৪২-৪৫"
এতক্ষন যে ঘটনাগুলো বর্ননা করলাম , তা সকলি মক্কার ঘটনা , হিজরতের আগে। নবী মদিনায় আসার পরে, মদিনা বাসীর ও একি প্রশ্ন , কেয়ামত কবে হবে?নবী আগের আয়াতগুলোর উপরে ভিত্তি করে উত্তর দিতে পারতেন , কিন্তু তিনি তা না করে আবারো আল্লাহ্‌র নির্দেশের অপেক্ষায় থাকেন। ওহী আসে -"লোকেরা আপনাকে কেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহর কাছেই। আপনি কি করে জানবেন যে সম্ভবতঃ কেয়ামত নিকটেই।33:63"এভাবেই নবীর জীবদ্দশায় বারে বারেই বিভিন্ন মানুষ একি প্রশ্ন করেছে কিন্তু নবী আগে নাযিল হওয়া আয়াতের রেফারেন্স দিয়ে মানুষকে সন্তুষ্ট না করতে পেরে আল্লাহ্‌র ওহীর অপেক্ষা করেছেন এবং বারে বারে একি উত্তর পেয়েছেন। আল্লাহ্‌র বানীতো আর পরিবর্তন হয় না বা পরস্পর বিরোধী আয়াত আসা ওসম্ভব না। তাহলে মানুষকে কিভাবে সন্তুষ্ট করা সম্ভব? কোরানের তো পরিবর্তন সম্ভব না , কারনআল্লাহ নিজেই এর হেফাজতের দায়িত্ব নিয়েছেন। যদিও কোরান থেকে আমরা নিশ্চিতভাবেই জানতে পারি , রসূল ভবিষ্যত জানতেন না এবং কেয়ামতের কোন জ্ঞান তার ছিল না , তারপরেও আমরা রসূলের মৃত্যুর পরে হাদীসের নামে বিভিন্ন বর্ননা পাই - কেয়ামতের লক্ষন কি কি , জান্নাত ও জাহান্নাম বাসীদের হাল হকিকতের বর্ননা , তার উম্মতের ভবিষ্যত নিয়ে বিভিন্ন ভবিষ্যদবানী , যেমন কয় দল হবে , কারা সঠিক পথে থাকবে , কারা শাফায়াত পাবে ইত্যাদি ইত্যাদি। সহীহ হাদিসগ্রন্থগুলো এইধরনের সহীহ হাদীস দিয়ে পূর্ন , যা মানুষকে সন্তুষ্ট করে চলেছে কিন্তু এগুলো পরিস্কার কোরানিক শিক্ষার পরিপন্থি।
এই সকল হাদীস কোরানের মহিমাকে বুঝতে সাহায্য করে , কারন এখন আমরা জানি কেন বারে বারে কেয়ামতের দিনক্ষন ও রসূলের ভবিষ্যত জ্ঞান নিয়ে এতগুলো আয়াত একি উত্তর নিয়ে বিভিন্ন সময়ে এসেছিল।
একটি বা দুটি নয় , এমন শত শত হাদীস আছে যা কেয়ামত ওভবিষ্যদবানী নিয়ে , যা পরিস্কার কোরানিক শিক্ষার পরিপন্থি। হয় কোরান সঠিক নয়তো হাদীস।

Wednesday 25 April 2012

চমৎকার কিছু মোবাইল গেমস না দেখলে পরে খুব মিস করবেন |

আসসালামু আলাইকুম,কেমন আছেন গেম পাগলেরা সবাইকে tipsour24 এ স্বাগতম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া- প্রতিবেশি ও আশেপাশের সবাইকে নিয়ে খুবই ভাল আছেন। ভাল থাকুন ও ভাল রাখুন আপনার পাশের মানুষটিকে। প্রতিটি দিনই আপনাদের সবার ভাল ভাবে কাটুক এটাই কামনা করি।। |আমি কিন্তু ভালো আছি। tipsour24 এ প্রতিদিন এত সুন্দর সুন্দর পোষ্ট হচ্ছে এতে কী ভালো না থেকে পারা যায়?এখন থেকে আমি মোবাইল ডাউনলোড নিয়ে বলব|হাতে সময় থাকার কারণে আজ গেমস জোনের নতুন পর্ব দিতে পারেছি আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ভিন্নধরমি গেম।এবার কয়েকটি screenshot দেখুনঃফ্রীতে ডাউনলোড করে নিতে পারেন|

LOTR_Paths_Of_The
Click here download LOTR_Paths_Of_The games
 james_bond_007
Click here download james_bond_007 games
 Major_Pain
Click here download Major_Pain
 Mission_Impossible_III
 Click here download Mission_Impossible_III games
 Russianmafia
 Click here download Russianmafia games

এই সকল গেমস ডাউনলোড করার জন্য প্রতিটি ছবির নিচে লিংক দেওয়া হল |আশা করি আপনাদের পছন্দ হবে। ভাল লাগলে comment করবেন।পরার জন্য ধন্যবাদ|

প্রাণময় হোক প্রতিটি মসজিদ |রোকন রাইয়ান

http://www.banglanews24.com/images/imgAll/2011December/SM/masjid20111229155006.jpg
নিউইয়র্ক-এর একটি মসজিদে তাবলিগ জামাতের এক মুরব্বিকে বসে বসে ঘুমাতেদেখে অবাক হয়েছিলেন এক আমেরিকান। বিস্ময় চাপা দিতে না পেরে তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আপনি বসে বসে কি করে ঘুমাচ্ছেন! আমাদের তো ঘুমের ওষুধের পেছনে কারি কারি টাকা খরচ করেও নির্ঘুম রাত কাটাতে হয়। মুরুব্বি সহজ সুলভতায় উত্তর দিয়েছিলেন, মসজিদ হলো পৃথিবীর সবচেয়ে শান্তিময় জায়গা। এখানে বসে থাকলে আপনারও এমনিতেই ঘুম চলে আসবে। ঘটনা বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত ওই বন্ধুর কাছে জানতে পারি পরে ওই আমেরিকান ইসলাম গ্রহণ করেন এবং নিয়মিত মসজিদে আসতে শুরু করেন। মানতে কষ্ট হলেও আজব ব্যাপার, যে লোকটি এতদিন ঘুমের ওষুধ খেয়েও প্রতি রাতে নির্ঘুম কাটাতেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেই তিনিই নিয়মিত মসজিদে আসার ফলে শান্তিময় জীবন-যাপন শুরু করেন।
মসজিদ শান্তিময় স্থান। এটি তার ছোট্ট উদাহরণ। এ কথা ঐতিহাসিকভাবেই স্বীকৃত, শান্তি ও কল্যাণের আধার মসজিদ। যে কারণে রাসূল আকরাম সা. এর জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রব্যবস্থা সবকিছু পরিচালিত হত এই মসজিদ থেকেই। মসজিদই ছিল রাসূল সা. এর সকল কার্যক্রমের কেন্দ্রস্থল। মসজিদ থেকে পরিচালিত হত রাষ্ট্রসভা, দাওয়াতি কার্যক্রম, দীনি তালিম, বিয়ে পড়ানো ইত্যাদি। কারো রিজিকের অভাব থাকলে চলে আসতেন মসজিদে। কেউ বা অবসর কাটাতে চলে আসতেন মসজিদে।এভাবেই মসজিদকে প্রাণবন্ত রাখতেন সাহাবাগণ। আরব রাষ্ট্রগুলোতে এর ধারাবাহিকতা ছিন্ন হলেও এখনো এর ছিটেফোটা কিছুটা লক্ষ্য করা যায়। তবে বাংলাদেশের মসজিদগুলো এর ব্যতিক্রম। এখানে লোক সমাগম নেই বললেই চলে। ওয়াক্তিয়া নামাজে দুই কাতার ছাড়া বাকিটা গড়ের মাঠ। যারা নিয়মিত নামাজি তারাও আর বাড়তি সময় দেন নামসজিদে। মুসল্লি নেই বলে মুয়াজ্জিনও নামাজ শেষে দরজায় লাগান ইয়া বড় তালা। কেউ দেরিতে নামাজ পড়তে এলে বারান্দাই তার ভরসা।
অবশ্য মালামাল হেফাজতে এরউত্তম ব্যবহার আর নেই। আজকাল চোরের হাত সব জায়গা ঘুরে এই পবিত্র স্থানেও পড়ছে। লোভী অনেক নামাজিও দ্বিধাদ্বন্দ্বের অতলে অন্যের জুতো নিয়ে ভাগছেন।কি আশ্চর্যের কথা! নামাজটাও এখন শান্তিতে পড়া যায় না ওই জুতো ব্যাগ খোয়ানোর ভয়ে। অনেক সময় সেজদার জায়গাটা তাই চলে যায় জুতোর দখলে।
তবে তাই বলে মসজিদকে অবহেলা করা যাবে না! মসজিদ আবাদ রাখতে হবে। প্রাণবন্ত রাখতে হবে এর ভেতর-বাহির। এটা ঈমানেরই একটা দাবি। মুসলমান হিসাবে মহান কর্তব্য। কারণ মসজিদ হলো জান্নাতেরবাগিচা। এ বাগিচার হেফাজতএবং উত্তম ব্যবহার প্রতিটি মুসলিমের জন্যই সংরক্ষিত। হাদিস শরিফে মসজিদকে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা এসেছে। নবি করিম সা. বলেছেন- ‘যখন তোমরা জান্নাতের বাগিচা দিয়ে অতিবাহিত হও তখন এর ফল খাও, অর্থাৎ তাতে তোমরা বিচরণ কর। জিজ্ঞেস করা হলো, হে রাসূলাল্লাহ সা.! জান্নাতের বাগিচা কি? তিনি বললেন- মসজিদসমূহ।’ (মিশকাত-৭০)
নবি করিম সা. মসজিদকে জান্নাত বলেছেন। এর কারণওসুস্পষ্ট, এতে ইবাদত করার ফলে মানুষ জান্নাত লাভ করে থাকে। জাহান্নাম থেকেপায় চিরমুক্তি।
অপরদিকে সরাসরি মসজিদকে সরব ও প্রাণময় রাখার নির্দেশ এসেছে কুরআনে। আল্লাহ তায়ালা বলেন- আল্লাহর মসজিদসমূহ আবাদ করে সে-ই, যে আল্লাহর প্রতি ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছে। সুতরাং ঈমানদার হিসাবে মসজিদকে সচল সুরক্ষিত রাখা আমাদেরই কর্তব্য।
মসজিদকে আবাদ রাখতে চাইলেপ্রয়োজন মুসল্লির উপস্থিতির ব্যাপকায়ন। লোক সমাগমের বিভিন্ন দীনিকাজ। এ তালিকায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার নির্মাণ, বয়স্কদের কোরআন পাঠদান, ইসলামি জলসা, হামদ-নাতের আয়োজন, কিতাবিতালিম ইত্যাদি আসতে পারে।অবশ্য বর্তমানে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক কিছু কিছু মসজিদে পাঠাগার চালুআছে, তবে সেটি সক্রিয় নয়। নির্ধারিত কারো দায়িত্বে নেই বলে অচল পড়ে থাকে পাঠাগার। এ ক্ষেত্রে সুবিধা হবে মুয়াজ্জিনকে বাড়তি ফি দিয়ে নির্ধারিত সময় দেয়ার প্রতিশ্রুতি নেয়া। পাশাপাশি এলাকার মুসল্লি কিংবা কর্তৃপক্ষের সার্বিক দেখাশোনা।
মসজিদের ভেতর ছাড়া এর আশাপাশ আজকাল আর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখা যায় না। শহুরে অনেক মসজিদের পাশেই এখন দেখা যায় সিটি কর্পোরেশনের ডাস্টবিন। আবার বাজারের ব্যাপকায়নের ফলে মসজিদের আশপাশে কিংবা কোনো কোনো মসজিদের নিচ তলায় দেখা যায় মার্কেট গড়ে উঠেছে। এসব মার্কেটের প্রায় প্রতিটি দোকানে কর্তৃপক্ষের সামনেই চলছে টেলিভিশন। অশ্লীল সিডি-ভিসিডির দোকানও দেখাযায় কোনো কোনো জায়গায়। অথচ মসজিদকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা এবং সব ধরনের অশ্লীলতা থেকে দূরেরাখা বাঞ্চণীয়। কেননা হাদিস শরিফে এই মসজিদকেই জান্নাতের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এবং মসজিদ যে আল্লাহর ঘর এ নিয়েও মুমিনের হৃদয়ে কিঞ্চিত সন্দেহ নেই। তাহলে এই ঘরের পবিত্রতা নষ্ট করা এবং একে দুনিয়াবি অর্থ উপার্জনের উপলক্ষ বানানো আমাদের কতটা ঠিক হচ্ছে এই নিয়ে যদি কর্তৃপক্ষ সামান্যতমও ভাবতেন উপকার হতো।
সর্বোপরি কথা হলো মসজিদেএলাকার সকল মুসল্লির পদচারণ হোক। মসজিদ যেন মুসল্লিশূন্য না হয়। অবশ্য অনেকের যুক্তি, শহরে মসজিদ বেশি হওয়ায় লোক জনের উপস্থিতি কম। তবে এ যুক্তি তাদের মানার কোনো কারণ নেই যারা শবে কদর, শবে বরাত আর শুক্রবারের নামাজ পড়েন বাকখনো এই নামাজ পড়া দেখেছেন। ওই তিন নামাজের মুসল্লিদের এখন এ কথাও ভাবার সময় এসেছে, এসবের চেয়ে প্রতিদিনের ওয়াক্তিয়া নামাজের তুলনা কোনো অংশে কম নয়। বরং ফরজ নামাজের গুরুত্বই সব সময় সবার আগে। আল্লাহ পাক আমাদের সঠিক সময়ে সঠিক বস্তুটি গ্রহণের তাওফিক দিন।





যেমন কাজ করবে/তেমনই ফল পাবে/বিশ্বাস হয়না ?তো করে করে দেখ/-/জান্নাত আছে/জাহান্নামও আছে/বিশ্বাস হয়না ?তো মরে দেখ

মসজিদ পরিচিতি(ছবি ও তথ্যসহ) |

আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম সিঙ্গাপুরের কিছু মসজিদের পরিচিতি।
তাহলে আসুন শুরু করা যাক:
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_tenteradiraja.jpg
১) মসজিদের নাম: Tentera Di Raja
স্থাপত্যকাল: ১৯৬১ সাল। একজন মুসলিম বৃটিশ আর্মি এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সিঙ্গাপুর সরকার তাকে সম্মান জানাতে তার নামানুসারে মসজিদের নামকরন করেন।
অবস্থান: ক্লেমেটি
ধারন ক্ষমতা: ১০০০ জন।
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_waktanjong.jpg
২) মসজিদের নাম: Wak Tanjong
স্থাপত্যকাল: ১৯৩৫ সাল। পরে ১৯৯৮ সালে এটা আবার মেরামত করা হয়।
অবস্থান: পায়া লেবার
ধারন ক্ষমতা: ৫০০ জন।
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_sultan.jpg
৩) মসজিদের নাম: Sultan
স্থাপত্যকাল: ১৮২৪ সাল। এটা সিঙ্গাপুরের প্রাচীনমসজিদের একটি। পরে ১৯২০ সালে এটা আবার পূননির্মান করা হয়।
অবস্থান: মাসকাট রোড
ধারন ক্ষমতা: ২০০০ জন।
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_sallimmattar.jpg
৪) মসজিদের নাম: Sallim Mattar
স্থাপত্যকাল: ১৯৬০ সাল।
অবস্থান: মাটটার রোড
ধারন ক্ষমতা: ১৪০০ জন।
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_omarkampungmelaka.jpg
৬) মসজিদের নাম: Mydin
স্থাপত্যকাল: ১৯৩৫ সাল। ২০০১ সালে একে আবার পূননির্মান করা হয়।
অবস্থান: জালান লাপাং রোড
ধারন ক্ষমতা: ১০০০ জন।
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_mujahidin.jpg
৭) মসজিদের নাম: Mujahidin
স্থাপত্যকাল: ১৯৭৭ সাল।
অবস্থান: স্টিরলিং রোড
ধারন ক্ষমতা: ৩৫০০ জন।
http://www.sonarbangladesh.com/blog/uploads/sapnokutir201108031312373743_Muhajirin%20Pic.jpg
৮) মসজিদের নাম: Muhajirin
স্থাপত্যকাল: ১৯৭৭ সাল। এরপর ২০০৯ সালে একে পূননির্মান করা হয় Singapore Islamic Hub development এর অধীনে।
অবস্থান: ব্রেডেল
ধারন ক্ষমতা: ১৪০০ জন





http://photos-e.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/292258_250302221731794_100002560544665_500232_1567186565_n.jpg