Sunday, 1 April 2012

বিখ্যাত প্রোগ্রামারদের দুজন “লেনার্ড এডলম্যান” এবং “পল অ্যালেন”

লেনার্ড ম্যাক্স এডলম্যান

(জন্ম ডিসেম্বর ৩১, ১৯৪৫) হলেন একজন তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানী এবং দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও আণবিক জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক। ১৯৭৭ সালে উদ্ভাবিত আরএসএ(রন-রিভেস্ট-শামির) ক্রিপ্টোব্যবস্থার এবং ডিএনএ কম্পিউটিং-এর সহ-উদ্ভাবক হিসাবে তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন। নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলোতে(এমনকি ডিজিটাল স্বাক্ষরেও) আরএসএ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্মগ্রহণ করলেও এডলম্যান বেড়ে উঠেছেন স্যান ফ্রানসিসকোতে। তিনি পড়াশুনা করেছেন বার্কলে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখান থেকে তিনি ১৯৬৮ সালে গণিতে বিএ এবং ১৯৭৬ সালে ইইসিএস বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন।

১৯৯৪ সালে তাঁর Molecular Computation of Solutions To Combinatorial Problems শীর্ষক গবেষণাপত্রে, তিনি কম্পিউটিং ব্যবস্থা হিসাবে ডিএনএ’র পরীক্ষামূলক ব্যবহারগুলি বর্ণনা করেছেন। এতে তিনি হ্যামিলটনীয় গ্রাফ জাতীয় সাত-নোডের একটি সমস্যার সমাধান করেন। এই সমস্যাটি ভাসমান বিক্রয়কারী সমস্যার মত একটি এনপি-সম্পূর্ণ সমস্যা। সাত-নোডের এই সমস্যাটির সমাধান মামুলি হলেও তাঁর এই গবেষণাপত্রেই সর্বপ্রথম অ্যালগোরিদমের কম্পিউটিং-এ ডিএনএ কম্পিউটিং ব্যবহার করা হয়। এটা দেখান হয়েছে যে, আরো বেশক’টি বড়মাত্রার কম্বিনেটোরিয়াল সমস্যার সমাধানে ডিএনএ কম্পিউটিং এর সম্ভাবনা রয়েছে।
আরএসএ ক্রিপ্টো-ব্যবস্থার উদ্ভাবণে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে রন রিভেস্ট এবং আদি শামির’র সাথে ২০০২ সালে কম্পিউটার বিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কার হিসাবে পরিচিত এসিএম টুরিং পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। ফ্রেড কোহেন তাঁর ১৯৮৪ সালের এক্সপেরিমেন্টস উইথ কম্পিউটার ভাইরাসেস শীর্ষক গবেষণাপত্রে এডলম্যানকে ভাইরাস শব্দটির জনক হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন। এডলম্যান স্নিকারস নামক চলচ্চিত্রের গণিতবিষয়ক পরামর্শদাতার দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে তিনটি সন্তান- জেনিফার(জন্ম ১৯৮০) স্টেফানি(জন্ম ১৯৮৪) এবং লিন্ডসি(জন্ম ১৯৮৭)।

পল গার্ডনার অ্যালেন

(ইংরেজি ভাষায়: Paul Gardner Allen) (জন্ম ২১শে জানুয়ারি, ১৯৫৩, সিয়াটল, ওয়াশিংটন) একজন মার্কিন উদ্যোক্তা যিনি বিলি গেটসের সাথে মিলে মাইক্রোসফট কোম্পানি গঠন করেন। ২০০৭ সালের তথ্য অনুযায়ী ফোর্ব্‌স ম্যাগাজিনের মতে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মানুষদের মধ্যে ১৯তম।
অ্যালেন গেটসের সাথে মিলে ১৯৭৫ সালে নিউ মেক্সিকোর অ্যালবাকের্কিতে মাইক্রোসফট গঠন করেন এবং বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষার ইন্টারপ্রেটার বিক্রির মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৮০ সালে অ্যালেনের নেতৃত্বে মাইক্রোসফট ৫০,০০০ ডলারে কিউডস নামের অপারেটিং সিস্টেম কিনে নেয়। আইবিএম-এর বেঁধে দেয়া সময়সীমার মধ্যে একেবারে শূন্য থেকে কোন অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা গেটস ও অ্যালেন সম্ভবপর বলে মনে করেননি। তাই তারা সম্পূর্ণ কর্মক্ষম কিউডস কেনার সিদ্ধান্ত নেন এবং সেটির কোডের ওপর কিছু পরিবর্তন সাধন করে আইবিএম-এর চাহিদা পূরণ করেন। মাইক্রোসফটের এই প্রোগ্রামটিই পরবর্তীতে আইবিএম-এর নতুন পিসিগুলোর অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে নির্বাচিত হয় এবং ভবিষ্যতে মাইক্রোসফটের প্রসারের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
২০০০ সালের নভেম্বর মাসে অ্যালেন মাইক্রোসফটের বোর্ড থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর তিনি মাইক্রোসফটের ৬৮ মিলিয়ন শেয়ার বেচে দেন। এখনও তিনি কোম্পানিটির ১৩৮ মিলিয়ন শেয়ারের মালিক। অ্যালেন মার্কিন জাতীয় ফুটবল লীগের সিয়াটল সিহক্‌স এবং জাতীয় বাস্কেটবল লীগের পোর্টল্যান্ড ট্রেইলব্লেজার্স দল দুইটির বর্তমান মালিক।
ধন্যবাদ সবাইকে। সকল তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে Wikipedia, থেকে

মশা মারবে কম্পিউটার তাও আবার ফ্রি তে…

সবাইকে রাতের উষ্ণ অভিনন্দন । যারা মশার কামড় সহ্য করতে পারেন না আবার কয়েলের ধোঁয়াও বরদাস্ত করতে পারেন না বা মশারির ভিতর নিজেকে বন্দী ভাবেন কিংবা মশার সাথে সারা রাত ব্যডমিন্টন খেলতে(মানে মশার ব্যাট দিয়ে মশা মারা) চান না তাদের জন্য আমার আজকের এই টিউন । জেনে খুশি হবেন যে, আপনার ঘরের কম্পিউটারই আপনাকে মশাদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে কোন রকম খরচ ছাড়াই । দেরী না করে প্রথমেই নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইল দুটি ডাউনলোড করে নিনঃ

www.allmosquitos.com/soft/anti.mosquito.sound.wav
www.allmosquitos.com/soft/mosquito.repellent.ultra.sound.mp3

উপরের দুটি ফাইলের মধ্যে একটি হচ্ছে Wave ফরমেট সাউন্ড আরেকটি হচ্ছে Mp3 ফরমেট । মশা তাড়ানোর জন্য আপনার কাজ হবে যেকোন একটি সাউন্ড বাজানো । এটি Window media player বা যেকোন একটি মিডিয়া প্লেয়ার দিয়ে বাজালেই হবে । দেখুন মশারা কেমন পালাতে শুরু করেছে!!

কিভাবে এটি কাজ করেঃ অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এটি কিভাবে কাজ করে? উত্তটা আমি দিয়ে দিচ্ছি । ধরুন আপনার দুই কানের পাশে যদি 3000w এর দুইটা কনসার্ট সাউন্ড বক্সে ফুল ভলিউমে গান ছেড়ে দেয়া হয় আপনার অনুভুতিটা কেমন হবে? ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি না হোক, ছেড়ে দে মা দৌড়ে বাঁচি নিশ্চয়! এই সাউন্ড দুটি বাজালে মশাদেরও ঠিক একই অবস্থা হয় । এটি বাজানোর ফলে যে শব্দ তরঙ্গের সৃষ্টি হয় তা মশাদের সহ্যতার মাত্রা অতিক্রম করে ফলে মশারা আর ঐ স্থানে থাকতে পারে না। তবে মানুষের শ্রবণসীমা(20hz-20khz) ও মশাদের শ্রবণসীমার ভিন্নতার কারনে আমরা এই শব্দটা শুনতে পাবো না । কি মজা, সাপও মরল লাঠিও ভাংলো না । সবাইকে ধন্যবাদ । আল্লাহ্‌ হাফেজ ।

ডাউনলোড করুন অ্যাংরি বার্ডস এর নতুন games- অ্যাংরি বার্ডস স্পেস (Android এর জন্য)

সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল গেমস ও অ্যাংরি বার্ডস এর নির্মাতা Rovio Mobile Ltd এবার বের করেছে অ্যাংরি বার্ডস স্পেস! এই গেমের কাহিনি একটু অন্য রকম। এখানে স্পেস শুকরগুলো ডিম ছুরি করে স্পেস অর্থাৎ একটি নতুন ছায়াপথ এ নিয়ে যায়! আর অ্যাংরি বার্ডস রা শুকরগুলর পিছু করতে করতে সেখানে পৌছে যায়। তার পর অ্যাংরি বার্ডস এর পাওয়ার ও ক্ষমতার বলে ডিম গুল কেড়ে নেয়! যে কাজটা আপনাকে করতে হবে!!!

আর দেরি না করে, আপনার এন্ড্রয়েড এর জন্য এখন এ নামিয়ে নিন গেমটি!!!

ডাউনলোড করুন অ্যাংরি বার্ডস স্পেস

স্ক্রীন শটস

Lycanbd is the Best Source of

Saturday, 31 March 2012

আপনে যা লেখবেন কথা বলে শোনাবে কোন সফটওয়্যার ছাড়াই।



                         ►বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম◄


কামন আছেন সবাই । আশা করি ভাল । আজ আমি আপনাদের কাছে একটা মজার জিনিশ নিয়ে হাজির হলাম যা একবার আপনে লিখবেন আপনাকে কথা বলে শোনাবে। আমার কাছে মনে হল জাদু। তাই আপনাদের কাছে শেয়ার করলাম আশা করি আপনাদের ও ভাল লাগবে।

ধাপ ১:নোটপ্যাড খুলেন Start>All Programs> Accessories থেকে।
ধাপ ২:নিচের কোডটি কপি করে নোটপ্যাড পেস্ট করেন।
Dim msg, sapi
msg=InputBox("Enter your text for conversion: For Ex. Mujib.","Rubel: Text2Speech Converter_tipsour24")
Set sapi=CreateObject("sapi.spvoice")
sapi.Speak msg
ধাপ ৩:ফাইল টি সেভ করেন খুলেন File>Save as
ধাপ ৪:নিচের ছবির মত আসবে ফাইল টি যেকোন নাম .vbs  সেভ করেন ।

ধাপ ৫ :এখন খোলেন যে ফাইল টা সেভ করছিলেন ।
ধাপ ৬: এবার লিখেন যা কনভার্ট করে কথা সোনতে চান।

PC DOCTOR :: কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 এর কিছু সাধারণ কাজ



                         ►বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম◄

কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে দেখা যাবে যে F1 থেকে F12 পর্যন্ত এই বাটন গুলোর প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা এবং গুরুত্তপূর্ণ ব্যবহার। বিশেষ করে মাউস এর বিকল্প হিসেবে এদের ব্যবহার করা যায় । চলুন দেখে নিই কি গুলোর প্রয়োগঃ


F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহিত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 :
 সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয় ।
F3:
 কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়।
F4 :
 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়
F5 :
 চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়
F6 :
 চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 :
 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়।
F8 :
 কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 :
 কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 :
 কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়।
F11 :
 চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 :
 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়।

এইচটিএমএল লিংক টিউটোরিয়াল



                         ►বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম◄


আপনি চাইলে আপনার সাইটের কোন টেক্সটের উপর লিংক তৈরী করে দিতে পারেন যেখানে ক্লিক করলে অন্য পেজ/সাইট আসবে। anchor tag এর সাহায্যে লিংক তৈরী করা হয়। শুধু টেক্সট নয় আপনি চাইলে একটা মেইল এড্রেসের উপর লিংক দিতে পারেন,একটা ছবির উপর লিংক দিতে পারেন,বড় কোন ওয়েব পেজের সুচিপত্র তৈরী করে এর আইটেমগুলিতে লিংক দিতে পারেন (এসব লিংকে ক্লিক করলে পেজেরই ঐ অংশে যাবে যেখান থেকে আইটেমটি শুরু হয়েছে)।

হাইপারটেক্সক্ট রেফারেন্স(href)

href এট্রিবিউট নিদের্শ করে যে ইউজার ক্লিক করে কোথায় যাবে।
Hypertext reference হতে পারে Internal, Local, Global ।
ইন্টারনাল: একই পেজের মধ্যে লিংক তৈরী হবে।
লোকাল: আপনার web site এর ভিতরে কোন পেজেরে সাথে লিংক তৈরী হবে।
গ্লোবাল: আপনার web site এর বাহিরে অন্য web site এর লিংক তৈরী হবে।
ইন্টারনাল- href="#anchorname"
লোকাল- href="/tipsour24/../pics/picturefile.jpg"
গ্লোবাল- href="http://www.google.com/"



এইচটিএমএল লিংক (টেক্সক্ট) যেভাবে তৈরী করবেন

<a> এবং  </a> tag দ্বারা যথাত্রুমে লিংক শুরু এবং শেষ বোঝায়।  href এট্রিবিউট এর সাহায্যে কোন ধরনের লিংক স্থাপিত হবে তা নির্ধারিত হয়। href এট্রিবিউটকে opening tag এর মধ্যে রাখতে হয়। opening এবং closing tag এর মধ্যে কোন লেখা থাকলে, তা পরে web পেজে লিংক হিসাবে দেখা যাবে।যেমন

<a href="http://www.tipsour24.blogspot.com/" target="_blank" >tipsour24 Home</a>
<a href="http://www.google.com/" target="_blank" >Google Home</a>
<a href="http://www.yahoo.com/" target="_blank" >Yahoo Home</a>
প্রদর্শন: গ্লোবাল লিংক
tipsour24         Google Home              Yahoo Home

এইচটিএমএল লিংক টার্গেট (HTML-link Target)

Target এট্রিবিউট দ্বারা বোঝায়, হয় পেজ খুলতে হবে পৃথক window তে অথবা লিংক খুলতে হবে একই browser  window তে ।


target=" _blank" নতুন browser window তে page খোলা ।
_self" current window তে page Load নেয়া।
_parent" Loads new page into a frame that is superior to where the link lies
_top" সব frames cancel করে, current browser window নতুন page Load নেয়া।

এইচটিএমএল ইমেইল লিংক

টেক্সট লিংক উপরে যেভাবে তৈরী করলেন ইমেইল লিংকও সেভাবে করতে হবে শুধু href এট্রিবিউটের ভিতর ইনভার্টেড কমার মধ্যে আগে ওয়েব সাইটের ঠিকানা ছিল আর এবার ইমেইল ঠিকানা দিবেন।যেমন

<a href= "mailto:abc@mail.com" >Email Example</a>
প্রদর্শন:
Email Example
এই লিংকের উপর মাউস নিয়ে যান, নিচে স্টাটাসবারে mailto:abc@mail.com লেখা দেখাবে।এখানে ক্লিক করলে
আপনার ব্রাউজার abc@mail.com  নামের একটি মেইল ঠিকানায় মেইল পাঠানোর ক্ষেত্র প্রস্তুত করবে।আরও সহজভাবে বলি,ধরুন আপনি মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করছেন,আপনি যদি Tools>Options>Applications এ গিয়ে mailto এর জায়গায় ড্রপডাউন মেনু থেকে Use Yahoo mail সিলেক্ট করে দেন তাহলে Email Example লিংকে ক্লিক করলে আপনার ইয়াহু মেইল খুলবে এবং To ফিল্ডের জায়গায় abc@mail.com লেখা উঠবে।
আপনি চাইলে ইমেইল লিংকে subject এবং body ঠিক করে দিতে পারেন যেমন
<a href= "mailto: a@b.com?subject=Web Page Email&body=This email is from your website" > 2nd Email Example</a>
প্রদর্শন:
2nd Email Example
এখানে ক্লিক করলে আপনার ইয়াহু মেইল খুলবে এবং To এর জায়গায় a@b.com আর Subject এর জায়গায় Web Page Email ও Body তে This email from your site এগুলি গিয়ে অটোমেটিক বসবে।

ইন্টারনাল লিংক

নিচে লিংকগুলিতে ক্লিককরে দেখুন এই পেজেরই বিভিন্ন অংশে এই লিংকগুলি নিয়ে যাবে।এটা হচ্ছে ইন্টারনাল লিংক।পেজ বড় হলে সুচিপত্র তৈরী করে এভাবে লিংক দিতে পারেন।
পেজের উপরে যান
টেক্সট লিংক
"পেজের উপরে যান" এখানে ক্লিক করলে পেজের কোথায় যাবে তা আগেই ঠিক করে রাখতে হবে এভাবে
<h3>হাইপারটেক্সক্ট রেফারেন্স(href)<a name="top"></a></h3>
পরের লিংকটিও এভাবে করে নিতে হবে (এখানে name="text")
শেষে "পেজের উপরে যান" এর উপর লিংক দিয়েছি এভাবে
<a href="#top">পেজের উপরে যান</a>
এবং
<a href="#text">টেক্সট লিংক</a>

এইচটিএমএল ফন্ট টিউটোরিয়াল (HTML Font Tutorial in Bangla)


                         ►বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম◄


<font> ট্যাগ ব্যাবহার করে ওয়েব সাইটের টেক্সটের স্টাইল, সাইজ এবং কালার যোগ করা হয়। size, color এবং face attributes ব্যাবহার করে আপনি  ফন্ট কে কাস্টমাইজ করতে পারি।<basefont> ট্যাগ ব্যাবহার করে পেজের সকল টেক্সটকে একই স্টাইল, সাইজ এবং কালার এ সেট করা যায়।
<font> এবং <basefont> ট্যাগ ব্যাবহার না করে সিএসএস(সিএসএস টিউটোরিয়ালে আলোচনা করা হয়েছে) ব্যাবহার করা উচিত।

ফন্ট আকার (Font size)

Size attribute এর সাহায্যে ফন্ট এর সাইজ ঠিক করা হয়। ফন্ট এর আকার এর গ্রহনযোগ্য মান হচ্ছে ১(সবচেয়ে ছোট) হতে ৭(সবচেয়ে বড়)।  ফন্ট এর ডিফল্ট আকার হচ্ছে ৩।

<p>
<font size="5">Here is a size 5 font</font>
</p>{}
প্রদর্শন:
Here is a size 5 font.

ফন্ট রং (Font color)

কালার attribute এর সাহয্যে font এর color সেট করা হয়।

<font color="#990000">This text is hexcolor #990000</font>
<br />
<font color="red">This text is red</font>
প্রদর্শন:

This text is hexcolor #990000
This text is red

ফন্ট ফেস (Font face)

ফন্ট face এর ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত কারন আপনার সিস্টেম এ নির্ধারিত ফন্ট টি ইনস্টল দেয়া না থাকে তাহলে আপনি ঐ ফন্ট টি দেখতে পাবেন না এবং তার পরিবর্তে ডিফল্ট হিসাবে Times New Roman ফন্ট টি দেখতে পাবেন।

<p>
<font face="Bookman Old Style, Book Antiqua, Garamond">This paragraph
has had its font...</font>
</p>
প্রদর্শন:

This paragraph has had its font formatted by the font tag!


বেসফন্ট (Basefont)

Basefont ট্যাগ এর সাহায্যে আপনি ওয়েব পেজের ডিফল্ট ফন্ট সেট করতে পারেন।নিচে basefont ব্যাবহার করার সঠিক পথ দেখানো হল।

<html>
<body>
<basefont size="2" color="green">
<p>This paragraph has had its font...</p>
<p>This paragraph has had its font...</p>
<p>This paragraph has had its font...</p>
</basefont>
</body>
</html>
প্রদর্শন:
This paragraph has had its font formatted by the basefont tag!
This paragraph has had its font formatted by the basefont tag!
This paragraph has had its font formatted by the basefont tag!


শেষে বলতে চাই font বা basefont ব্যাবহার না করে সিএসএস (সিএসএস টিউটোরিয়ালে আলোচনা করা হয়েছে) ব্যবহার করা ভালো।
Attributes: Review


Attribute= "Value" Description
size= "Num. Value 1-7" Size of your text, 7 is biggest
color= "rgb,name,or hexidecimal" Change font color
face= "name of font" Change the font type


প্রথম অক্ষরের সুন্দর স্টাইল:

ফন্ট কে কাস্টমাইজ করে যেকোন ধরনের স্টাইল করা যায়।

<p><font size="7" face="Georgia, Arial" color="maroon">C</font>ustomize
your font to achieve a desired look.</p>
প্রদর্শন:
Customize your font to achieve a desired look