সাহল ইবনে সাদ (রা) বর্ননা করেন রাসুল (সা) বলেছেন, "দুই সময়ে দুয়া প্রত্যাখাত হয় না। যখন নামাযের জন্য আযান দেয়া হয় আর বৃষ্টির সময়"
Showing posts with label হাদিসের আলো. Show all posts
Showing posts with label হাদিসের আলো. Show all posts
Monday, 16 April 2012
বৃষ্টির সময় দুআ প্রত্যাখাত হয় না
সাহল ইবনে সাদ (রা) বর্ননা করেন রাসুল (সা) বলেছেন, "দুই সময়ে দুয়া প্রত্যাখাত হয় না। যখন নামাযের জন্য আযান দেয়া হয় আর বৃষ্টির সময়"
নামাযঃ মুসলিম এবং কুফর ও শিরক এর মধ্যে পার্থক্যকারী
বিসমিল্লাহহির রহমানির রহিম
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন ‘‘মু’মিন ও কাফির-মুশরিকদের
মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে নামায পরিত্যাগ করা। অর্থাৎ
মু’মিনেরা নামায পড়ে, আর কাফির-মুশরিকরা নামায
পড়ে না।"
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
—“নিশ্চয়ই মানুষ ও কুফরীর (শিরক)
মাঝে পৃথককারী বিষয় হচ্ছে সালাত ত্যাগ
করা।” (সহীহ মুসলিম)
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘‘আমাদের ও তাদের
(অমুসলমানদের) মধ্যকার পার্থক্য সূচক অঙ্গীকার
হচ্ছে নামায। অতএব, যে ব্যক্তি নামায ত্যাগ করল
সে কুফরী করল।”
(মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী,
ইবনে মাজাহ)
আর এখানে কুফরীর অর্থ হলো, এমন
কুফরী যা মানুষকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়।
কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সালাতকে মু’মিন ও কাফিরদের
মাঝে পার্থক্যকারী বলে ঘোষণা করেছেন।
আবু হুরায়রা [রাঃ] থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ
সল্লাল্লাহু আলাইহি আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেন,
তোমাদের কারো দরজার সামনে যদি একটা নহর
থাকে আর সে যদি তাতে দিনে পাঁচবার গোসল
করে তবে তার শরীরে কোন
ময়লা থাকতে পারে বলে কি তোমাদের ধারণা হয়?
সাহাবীরা বললেন, কোন ময়লা থাকতে পারে না।
তিনি [রসূল সাঃ] বললেন, পাঁচ ওয়াক্ত সালাতও তদ্রুপ।
এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তায়া'লা গুনাহসমূহ বিলীন
করে দেন।
{সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৮৬৮}
"কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার সালাতের হিসাব
হবে। যদি সালাত ঠিক হয় তবে তার সকল আমল সঠিক
বিবেচিত হবে। আর যদি সালাত বিনষ্ট হয় তবে তার
সকল আমলই বিনষ্ট বিবেচিত হবে।" (তিরমিযি:২৭৮)
মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে নামায পরিত্যাগ করা। অর্থাৎ
মু’মিনেরা নামায পড়ে, আর কাফির-মুশরিকরা নামায
পড়ে না।"
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
—“নিশ্চয়ই মানুষ ও কুফরীর (শিরক)
মাঝে পৃথককারী বিষয় হচ্ছে সালাত ত্যাগ
করা।” (সহীহ মুসলিম)
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘‘আমাদের ও তাদের
(অমুসলমানদের) মধ্যকার পার্থক্য সূচক অঙ্গীকার
হচ্ছে নামায। অতএব, যে ব্যক্তি নামায ত্যাগ করল
সে কুফরী করল।”
(মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী,
ইবনে মাজাহ)
আর এখানে কুফরীর অর্থ হলো, এমন
কুফরী যা মানুষকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়।
কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সালাতকে মু’মিন ও কাফিরদের
মাঝে পার্থক্যকারী বলে ঘোষণা করেছেন।
আবু হুরায়রা [রাঃ] থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ
সল্লাল্লাহু আলাইহি আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেন,
তোমাদের কারো দরজার সামনে যদি একটা নহর
থাকে আর সে যদি তাতে দিনে পাঁচবার গোসল
করে তবে তার শরীরে কোন
ময়লা থাকতে পারে বলে কি তোমাদের ধারণা হয়?
সাহাবীরা বললেন, কোন ময়লা থাকতে পারে না।
তিনি [রসূল সাঃ] বললেন, পাঁচ ওয়াক্ত সালাতও তদ্রুপ।
এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তায়া'লা গুনাহসমূহ বিলীন
করে দেন।
{সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৮৬৮}
"কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার সালাতের হিসাব
হবে। যদি সালাত ঠিক হয় তবে তার সকল আমল সঠিক
বিবেচিত হবে। আর যদি সালাত বিনষ্ট হয় তবে তার
সকল আমলই বিনষ্ট বিবেচিত হবে।" (তিরমিযি:২৭৮)
Saturday, 14 April 2012
খাবার সম্পর্কিত কিছু হাদিস
রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেন- " আদম সন্তানের জন্য কয়েক লোকমা খাদ্য যথেষ্ট, যা দিয়ে সে তার কোমর সোজা রাখতে পারে (ও আল্লাহর ইবাদত করতে পারে)। এরপরেও যদি খেতে হয়, তবে পেটের তিন ভাগের এক ভাগ খাদ্য ও একভাগ পানি দিয়ে ভরবে এবং একভাগ খালি রাখবে শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য’। [84]
তিনি বলেন-" এক মুমিনের খানা দুই মুমিনে খায়। দুই মুমিনের খানা চার মুমিনে খায় এবং চার মুমিনের খানা আট মুমিনে খায় (অর্থাৎ সর্বদা সে পরিমাণে কম খায়)। [85] কেননা মুমিন এক পেটে খায় ও কাফের সাত পেটে খায় (অর্থাৎ সে সর্বদা বেশী খায়)।" [86]
[84] . তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৫১৯২, ‘হৃদয় গলানো’ অধ্যায়-২৬,পরিচ্ছেদ-২।
[85] . মুসলিম, মিশকাত হা/৪১৭৮, ‘খাদ্য সমূহ’ অধ্যায়-২১, পরিচ্ছেদ-১।
[86] . বুখারী, মিশকাত হা/৪১৭৩।
Friday, 13 April 2012
আমাদের উচিত হাই নিয়ন্ত্রন করা
!!বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম!!
নবী (সঃ) বলেন- " হাই শয়তান হতে আসে , তাই তোমাদের কেউ যদি হাই তোলে, তার উচিত তা যথা সম্ভব নিয়ন্ত্রন করা "
[মুসলিম]
[মুসলিম]
Thursday, 12 April 2012
ওযু একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত
নবী (সঃ) বলেছেন - " নামাজ বেহেশতের চাবি আর নামাজের চাবি হল ওযু "।
( তিরমিযী)
দয়াময় আল্লাহ
" বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম "
আবু হুরাইরা হতে বর্নিত : তিনি বলেন - আমি আল্লাহর দূত নবী (সঃ) থেকে এই বলতে শুনেছি যে, "আল্লাহ তাঁর দয়াকে এক শত ভাগে বিভক্ত করেছেন যার নিরানব্বুই অংশ তিনি নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন এবং পৃথিবীতে এর একটি অংশ নিচে পাঠিয়েছেন। এই এক অংশের কারণে তাঁর সৃষ্টিগুলো একে অন্যের সাথে এত দয়া প্রদর্শন করে, এমনকি ঘোটকীও তার খুরগুলোকে এর শিশুর কাছ থেকে দূরে রাখে পাছে তা তার শিশুটিকে পদদলিত না করে।"
"সহীহ আল বুখারী" (গ্রন্থ ৭৩ :: হাদীস ২৯)Wednesday, 11 April 2012
৩০টি প্রয়োজনীয় হাদিস
১। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে পর্যন্ত কোন ব্যক্তির অন্তরে তার পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি এবং সমস্ত মানব সমাজ হতে আমি অধিকতর প্রিয় না হই সে পর্যন্ত সেই ব্যক্তি পূর্ন ঈমানদার হইতে পারবে না।
০২। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন – যে ব্যক্তি অন্য জাতিকে অনুসরন করে সে তাদেরই দলভুক্ত।
০৩। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- মুসলমানকে নিন্দা করা কবিরা গুনাহ।
০৪। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তি মানুষকে কষ্ট দিবার জন্য খাদ্যসহ যাবতীয় জিনিসপত্র বেশী দামে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে গুদামজাত করিয়া রাখে আল্লাহ তায়ালা তাকে কষ্ট, রোগ ও দারিদ্রতার রোগে আক্রান্ত করিবেন।
০৫। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তি আমার ৪০টি হাদিস আমার উম্মৎকে পৌঁছাইয়া দিবে কেয়ামতের দিন আমি তাহার জন্য খাছভাবে সুপারিশ করিব।
০৬। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- আযান ও ইকামতের সময় যে দোয়া চাওয়া হয় তা রদ হয় না।
০৭। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে জামাতের সহিত ঈশার নামায আদায় করে তাকে অর্ধরাত্রি ইবাদতের সওয়াব দেওয়া হয়। আর যদি সে ফজরের নামাযও জামাতের সহিত আদায় করল তাকে বাকি অর্ধেক রাত্রি ইবাদাতের সওয়াব দেওয়াহয়।
০৮। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- মাগরিবের নামাযের পর যে ব্যক্তি ছয় রাকাত নামায মন্দ কথা না বলেপড়ে তাহাকে ১২ বৎসর ইবাদতের সওয়াব দেওয়া হয়।
০৯। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তিকেদ্বীনের কোন কথা জিজ্ঞাসা করিলে সে গোপন করে কেয়ামতের দিন তাহাকে আগুনের লাগাম পরান হইবে।
১০। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যার বুকে কোরআনের কিছুই নাই সে যেন ধ্বংশ হওয়া ঘরের ন্যায়।
১১। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে কোরআন পড়িয়া ভুলিয়া যায় কেয়ামতের দিন সে আল্লাহর সহিত কান ও নাক কাটা অবস্থায় সাক্ষাৎ করিবে।
১২। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- বসিয়া থাকার মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হল কেবলামুখী হইয়া বসা।
১৩। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- মুমিনকে চিনিবার উপায় এই যে, সে হবে দাতা ও সাদা সিধা দরনের লোক।
১৪। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- এক ঘন্টা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করা ৭০ বৎসরের ইবাদত অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
১৫। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যখন কোন বান্দা সেজদাতে থাকে তখন সে আল্লাহর অতি নিকটে থাকে। সুতরাং বেশী করিয়া দোয় চাও।
১৬। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে মদ পান করেন আল্লাহ তায়ালা তাহার ৪০ দিনের নামায কবুল করেন না।
১৭। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যাহার দুই বিবি অথচ উভয়ের সাথে ন্যায় বিচার করে নাই কেয়ামতের দিন তাহার বাহু বিচ্ছিন্ন হইয়া যাইবে।
১৮। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- গরীব লোক ধনবান লোকদের চাইতে ৫০০ বৎসর আগে বেহেস্তে যাইবে আর ৫০০ বৎসর কেয়ামতের অর্ধ দিবসের সমান।
১৯। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের পিতামাতার নিকট হতে ফিরিয়া যাইওয়া। যে পিতা মাতার নিকট হইতে ফিরিয়া যায় সে কাফেরে গন্য।
২০। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- তিনটি বিষয়েরজন্য আরববাসীকে ভালবাস। কেননা আমি আরববাসী, কুরআন আরবী ভাষায় এবং জান্নাতবাসীদের ভাষা আরবী।
২১। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তি গরীব ও বিধবার সাহায্যে দৌড়ায় সে ঐ ব্যক্তির ন্যয় যে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের জন্য দৌড়ায়।
২২। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে কেহ জুমুআর দিন ১ হাজার বার দুরুদ শরীফ পাঠ করিবে সে মৃত্যুর পূর্বে তাহার বাসস্থান বেহেস্ত দেখিয়া লইবে।
২৩। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- তোমরা কবর যিয়ারত করিও কারন ইহা মানুষকে মৃত্যু স্মরনকরাইয়া দেয়।
২৪। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা আমার সকল উম্মতকে ক্ষমা করিবেনকিন্তু যে সকল লোক বাহাদুরীর সহিত প্রকাশ্যে পাপ করে তাহাদিগকে ক্ষমা করিবেন না।
২৫। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তি পিতা মাতা বা কোন একজনের কবর সপ্তাহে একবার জিয়ারত করে তাহার গুনাহ মাফ করিয়া দেওয়া হয় এবং বাধ্য সন্তান বলিয়া তাহার নাম লিখা হয়।
২৬। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- পেশাব সম্পর্কে খুব সতর্কতাঅবলম্বন কর। কেন না অধিকতর কবরেরর আযাব ইহার জন্যই হইবে।
২৭। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে ব্যক্তি আমার উপর দুরুদ পড়া ভুলে গিয়েছে সে বেহেস্তের পথ ভুলিয়া গিয়াছে।
২৮। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যাহারা স্ত্রী লোকদের পর্দায়রাখেনা বা পর্দায় রাখতে শাসন করে না এবংতাহাদিগকে কোন কুকার্য করিতে দেখিলেও মানা করেনা তাহারাই দাইউছ। দাইউছবেহেস্তের সুগন্ধি কিছুই পাইবে না। তাহাকে ৫০০ বৎসর দূর হইতে দোযখে ফেলিয়া দিবে। তাহাদের জন্য বেহেস্ত হারাম।
২৯। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যাহার অন্তরের মধ্যে সরিষা পরিমান অহংকার থাকিবেসে বেহেস্তে যাইবে না।
৩০। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যেরুপ পানি দ্বারা শস্য উৎপাদন হয় সেরুপ গান বাজনা দ্বারা মানুষের মনে মোনাফেকী ও কপটতার বীজ অংকুরীত হয়।
Sunday, 25 March 2012
কিয়ামতের দিনে বান্দার উপকারে আসবে এমন ২ টি কালেমা
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِي
►আসসালামু আলাইকুম◄
►কিয়ামতের দিনে বান্দার উপকারে আসবে এমন ২ টি কালেমা◄
আবূ হুরায়রা (রা: ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, রাসূল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, দুটিকালেমা এমন যা যবানে (উচ্চারন করতে) সহজ, (কিয়ামত দিবসে) ওজনে ভারীএবং তা করুনাময় আল্লাহর নিকট প্রিয়। কালেমা দুটি হচ্ছে ,"সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম"
... অর্থ- আল্লাহর প্রশংসা করার সাথে তাঁর পবিত্রতা বর্ননা করছি, তাঁর প্রশংসা বড়ই মহৎ।
[বুখারী -৭ /১৬৮ মুসলিম- ৪/ ২০৭২]
►কিয়ামতের দিনে বান্দার উপকারে আসবে এমন ২ টি কালেমা◄
আবূ হুরায়রা (রা: ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, রাসূল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, দুটিকালেমা এমন যা যবানে (উচ্চারন করতে) সহজ, (কিয়ামত দিবসে) ওজনে ভারীএবং তা করুনাময় আল্লাহর নিকট প্রিয়। কালেমা দুটি হচ্ছে ,"সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম"
... অর্থ- আল্লাহর প্রশংসা করার সাথে তাঁর পবিত্রতা বর্ননা করছি, তাঁর প্রশংসা বড়ই মহৎ।
[বুখারী -৭ /১৬৮ মুসলিম- ৪/ ২০৭২]
Monday, 19 March 2012
দুরূদ শরীফ এর ফজিলত
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
১। মৃত্যুর সময় দীদারে মুস্তফা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم
বুজর্গরা বলেছেন, যে ব্যাক্তি প্রত্যেক জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের মধ্যবর্তী রাত) এই দুরূদ শরীফটি নিয়মিতভাবে কমপক্ষে একবার পড়বে, মৃত্যুর সময় সে সারকারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم এর যিয়ারত লাভ করবে এবং কবরের মধ্যে প্রবেশের সময় সে এটাও দেখবে যে, সারকারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم তাকে উনার রহমতপূর্ণ হাতে রাখছেন।
(আফজালুস সালাত আলা সায়্যিদিস সা্-দাত, পৃঃ-১৫১ হতে সংক্ষেপিত)
اَللَّهُـمَّ صَلِّ وَسَلَّمْ وَبَارِكْ اَلىَ سَيِّدِناَ مُحَمَّدِ النَّبِىِّ الْاُمِّىِّ الْحَبِيْبِ الْاعاَلِى الْقِدْرِ الْعَظِيْمِ الْجَاهِ وَ عَلَى اَلِهِ وَصَحْبِهِ وِ سَلِّمْ
বুজর্গরা বলেছেন, যে ব্যাক্তি প্রত্যেক জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের মধ্যবর্তী রাত) এই দুরূদ শরীফটি নিয়মিতভাবে কমপক্ষে একবার পড়বে, মৃত্যুর সময় সে সারকারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم এর যিয়ারত লাভ করবে এবং কবরের মধ্যে প্রবেশের সময় সে এটাও দেখবে যে, সারকারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم তাকে উনার রহমতপূর্ণ হাতে রাখছেন।
(আফজালুস সালাত আলা সায়্যিদিস সা্-দাত, পৃঃ-১৫১ হতে সংক্ষেপিত)
اَللَّهُـمَّ صَلِّ وَسَلَّمْ وَبَارِكْ اَلىَ سَيِّدِناَ مُحَمَّدِ النَّبِىِّ الْاُمِّىِّ الْحَبِيْبِ الْاعاَلِى الْقِدْرِ الْعَظِيْمِ الْجَاهِ وَ عَلَى اَلِهِ وَصَحْبِهِ وِ سَلِّمْ
২। সমস্ত গুনাহ মাফ
হযরতে সায়্যিদুনা আনাস رَضِىَ اللهُ تَعاَلَى عَنْهُ থেকে বর্ণিত আছে যে, তাজদারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم বলেছেন, “যে ব্যাক্তি এই দুরূদে পাকটি পড়বে, সে যদি দাঁড়ানো থাকে তাহলে বসার পূর্বে, আর যদি বসা থাকে তবে দাঁড়ানোর পূর্বেই তাঁর সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।”
(আফজালুস সালাত আলা সায়্যিদিস সা্-দাত, পৃঃ-৬৫ হতে সংক্ষেপিত)
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى سَيِّدِناَوَمُهَمَّدٍوَّعَلَى اَلِهِوَسَلِّمْ
হযরতে সায়্যিদুনা আনাস رَضِىَ اللهُ تَعاَلَى عَنْهُ থেকে বর্ণিত আছে যে, তাজদারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم বলেছেন, “যে ব্যাক্তি এই দুরূদে পাকটি পড়বে, সে যদি দাঁড়ানো থাকে তাহলে বসার পূর্বে, আর যদি বসা থাকে তবে দাঁড়ানোর পূর্বেই তাঁর সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।”
(আফজালুস সালাত আলা সায়্যিদিস সা্-দাত, পৃঃ-৬৫ হতে সংক্ষেপিত)
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى سَيِّدِناَوَمُهَمَّدٍوَّعَلَى اَلِهِوَسَلِّمْ
৩। রহমতের সত্তরটি দরজা
যে ব্যাক্তি এই দুরূদে পাকটি পড়বে তাঁর জন্য রহমতের ৭০টি দরজা খুলে দেওয়া হয়।
(আল ক্বাওলুল বদী, পৃঃ- ২৭৭)
صَلَّى اللهُ اَلىَ مُهَمَّدٍ
যে ব্যাক্তি এই দুরূদে পাকটি পড়বে তাঁর জন্য রহমতের ৭০টি দরজা খুলে দেওয়া হয়।
(আল ক্বাওলুল বদী, পৃঃ- ২৭৭)
صَلَّى اللهُ اَلىَ مُهَمَّدٍ
৪। একহাজার দিনের নেকী
হযরতে সায়্যিদুনা আব্বাস رَضِىَ اللهُ تَعاَلَى عَنْهُ হতে বর্ণিত আছে যে, সারকারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم বলেছেন, এই দুরূদে পাক পাঠকারীর জন্য ৭০ জন ফিরিস্তা এক হাজার দিন পর্যন্ত নেকী লিখতে থাকেন। (মাজমাউয যাওয়ায়িদ, খন্ড-১০ম, পৃঃ-২৫৪, হাদীস নং-১৭৩০৫)
جَزَى اللهُ عَناَّمُحَمَّدًاماَهُوَاهْلُهُ
হযরতে সায়্যিদুনা আব্বাস رَضِىَ اللهُ تَعاَلَى عَنْهُ হতে বর্ণিত আছে যে, সারকারে মদীনা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم বলেছেন, এই দুরূদে পাক পাঠকারীর জন্য ৭০ জন ফিরিস্তা এক হাজার দিন পর্যন্ত নেকী লিখতে থাকেন। (মাজমাউয যাওয়ায়িদ, খন্ড-১০ম, পৃঃ-২৫৪, হাদীস নং-১৭৩০৫)
جَزَى اللهُ عَناَّمُحَمَّدًاماَهُوَاهْلُهُ
৫। ছয় লক্ষ দুরূদ শরীফের সাওয়াব
হযরতে আহমদ সা-বী عَلَيْهِ رَحْمَةُاللهِ الْهَدِى কিছু বুজর্গদের কাছ থেকে উদ্ধৃত করেন, এই দুরূদ শরীফটি একবার পড়ার দ্বারা ছয়লক্ষ দুরূদ শরীফ পড়ার সাওয়াব অর্জন হয়।
(আফজালুস সালাত আলা সায়্যিদিস সা-দাত, পৃঃ-১৪৯)
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى سَيِّدِناَ وَمُهَمَّدٍعَدَ دَ ماَفىْ علْمِاللهِ صَلَاتً دَآأِمَةً بِدَوَامِ مُلْكِاللهِ
হযরতে আহমদ সা-বী عَلَيْهِ رَحْمَةُاللهِ الْهَدِى কিছু বুজর্গদের কাছ থেকে উদ্ধৃত করেন, এই দুরূদ শরীফটি একবার পড়ার দ্বারা ছয়লক্ষ দুরূদ শরীফ পড়ার সাওয়াব অর্জন হয়।
(আফজালুস সালাত আলা সায়্যিদিস সা-দাত, পৃঃ-১৪৯)
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى سَيِّدِناَ وَمُهَمَّدٍعَدَ دَ ماَفىْ علْمِاللهِ صَلَاتً دَآأِمَةً بِدَوَامِ مُلْكِاللهِ
৬। মুস্তফা صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم এর নৈকট্য
একদিন এক ব্যাক্তি আসলেন, তখন হুজুরে আনওয়ার صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم তাকে নিজের এবং ছিদ্দিকে আকবর رَضِىَ اللهُ تَعاَلَى عَنْهُ এর মাঝখানে বসালেন। এতে সাহাবায়ে عَلَيِهِمُ الرِّضْ ونهُ কিরাম গণ খুবই আশ্চার্যান্বিত হলেন যে, ইনি কোন্ সম্মানিত ব্যক্তি! যখন ঐ ব্যাক্তিটি চলে গেলেন তখন সারকার صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم বললেন, সে যখন আমার উপর দুরূদে পাক পড়ে তখন এটাই পড়ে। (আল ক্বাওলুল বদী, পৃঃ-১২৫)
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُهَمَّدٍ كَمَاتُحِبُّ وَتَرْضَى لَهُ
একদিন এক ব্যাক্তি আসলেন, তখন হুজুরে আনওয়ার صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم তাকে নিজের এবং ছিদ্দিকে আকবর رَضِىَ اللهُ تَعاَلَى عَنْهُ এর মাঝখানে বসালেন। এতে সাহাবায়ে عَلَيِهِمُ الرِّضْ ونهُ কিরাম গণ খুবই আশ্চার্যান্বিত হলেন যে, ইনি কোন্ সম্মানিত ব্যক্তি! যখন ঐ ব্যাক্তিটি চলে গেলেন তখন সারকার صلًى اللهُ تعاَلَى عَليْهِ واَلِهِ وسلًم বললেন, সে যখন আমার উপর দুরূদে পাক পড়ে তখন এটাই পড়ে। (আল ক্বাওলুল বদী, পৃঃ-১২৫)
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُهَمَّدٍ كَمَاتُحِبُّ وَتَرْضَى لَهُ
জুম’আর আদব
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
১। জুম’আর দিন গোসল করা। যাদের উপর জুম’আ ফরজ তাদেরজন্য এ দিনে গোসল করাকে
রাসুল (সাঃ) ওয়াজিব করেছেন(বুখারীঃ ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭, ৮৯৮)।
পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসাবে সেদিন নখ ও চুল কাটা একটি ভাল কাজ।
২। জুম’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা। (বুখারীঃ ৮৮০)
৩। মিস্ওয়াক করা। (ইবনে মাজাহঃ ১০৯৮, বুখারীঃ৮৮৭, ইঃফাঃ৮৪৩)
৪। গায়ে তেল ব্যবহার করা। (বুখারীঃ৮৮৩)
৫। উত্তম পোশাক পরিধান করে জুম’আ আদায় করা। (ইবনে মাজাহঃ১০৯৭)
৬। মুসুল্লীদের ইমামের দিকে মুখ করে বসা। (তিরমিযীঃ৫০৯, ইবনে মাজাহঃ১১৩৬)
৭। মনোযোগ সহ খুৎবা শোনা ও চুপ থাকা- এটা ওয়াজিব। (বুখারীঃ ৯৩৪, মুসলিমঃ৮৫৭, আবু দাউদঃ১১১৩, আহমাদঃ১/২৩০)
৮। আগে ভাগে মসজিদে যাওয়া। (বুখারীঃ৮৮১, মুসলিমঃ৮৫০)
৯। পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন। (আবু দাউদঃ ৩৪৫)
পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসাবে সেদিন নখ ও চুল কাটা একটি ভাল কাজ।
২। জুম’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা। (বুখারীঃ ৮৮০)
৩। মিস্ওয়াক করা। (ইবনে মাজাহঃ ১০৯৮, বুখারীঃ৮৮৭, ইঃফাঃ৮৪৩)
৪। গায়ে তেল ব্যবহার করা। (বুখারীঃ৮৮৩)
৫। উত্তম পোশাক পরিধান করে জুম’আ আদায় করা। (ইবনে মাজাহঃ১০৯৭)
৬। মুসুল্লীদের ইমামের দিকে মুখ করে বসা। (তিরমিযীঃ৫০৯, ইবনে মাজাহঃ১১৩৬)
৭। মনোযোগ সহ খুৎবা শোনা ও চুপ থাকা- এটা ওয়াজিব। (বুখারীঃ ৯৩৪, মুসলিমঃ৮৫৭, আবু দাউদঃ১১১৩, আহমাদঃ১/২৩০)
৮। আগে ভাগে মসজিদে যাওয়া। (বুখারীঃ৮৮১, মুসলিমঃ৮৫০)
৯। পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন। (আবু দাউদঃ ৩৪৫)
কয়েকটি হাদিস
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
আনাস ইবনে মালিক [রাযি] থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ"আদম সন্তানের বয়স বাড়ে কিন্তু তাতে দু'টো বিষয় জওয়ান হয়, জীবনের প্রত্যাশা এবং সম্পদের মোহ।" {সুনানে তিরমিযী-২৩৪২}
হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদা জিজ্ঞেস করলেন-“তোমরা কি জান, প্রকৃত নিঃস্ব কে?” সাহাবারা উত্তরে বললেন-“আমাদের মাঝে নিঃস্ব ঐ ব্যক্তিকে বলা হয়, যার কোন টাকা-পয়সাবা সহায় সম্পত্তি নাই”। নবী কারীম সাঃ বললেন-“প্রকৃত নিঃস্ব ঐ ব্যক্তি, যে কিয়ামতের দিননামায, রোযা, যাকাত ইত্যাদি নিয়ে হাজির হবে। সাথে এটাও নিয়ে আসবে যে, কাউকে গালি দিয়েছে। কাউকেমিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। কারো মাল খেয়ে ফেলেছে। কাউকে হত্যা করেছে। কাউকেপ্রহার করেছে। তারপর তার পূণ্যগুলির কিছু একজনকে আর কিছু অন্যজনকে দেয়া হবে। যদি হকদারদের দাবী শেষ হওয়ার আগেই তার পূণ্যশেষ হয়ে যায়, তাহলে তাদের পাপ তাকে সোপর্দ করা হবে।অতঃপর তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
আল মু’জামুল আওসাত, হাদিস নং-২৭৭৮,
সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৪১৮, ,
সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-৬৭৪৪,
মুসনাদুস সাহাবা ফিল কুতুবিত তিসআ, হাদিস নং-৬২০
আবু আইয়ুব [রাযি] থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ চারটি বিষয় হল রাসূলগণের সুন্নাতঃ
~ লজ্জা
~~ আতর ব্যবহার
~~~ মিসওয়াক এবং
~~~~ বিবাহ। {তিরমিযী-১০৮০}
এই বিষয়ে আমিরুল মুমিনীন হযরত উসমান [রাযি], ছাওবান [রাযি], উম্মুল মুমিমীন আয়িশা [রাযি], আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ [রাযি], আবদুল্লাহ ইবনে আমর [রাযি], জাবির [রাযি], ও আককাফ [রাযি] থেকেও হাদিস বর্ণিত আছে।
ওমর ইবনে খাত্তাব [রাযি] থেকে বর্ণিত, নবী করীম [সা] বলেনঃ তোমাদের সবচেয়ে ভাল শাসক এবং সবচেয়ে মন্দ শাসক সম্পর্কে তোমাদের অবহিত করব কি?
সবচেয়ে ভাল শাসক হলেন তারা, যাদের তোমরা ভালবাসএবং যারা তোমাদেরকেও ভালবাসে, যাদের জন্য তোমরা দোয়া কর এবং যারা তোমাদের জন্য দোয়া করে।
আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট শাসক হল তারা, যাদের তোমরা ঘৃণা কর এবং যারা তোমাদেরঘৃণা করে, যাদের তোমরা লানত কর এবং যারা তোমাদেরলানত করে। { তিরমিযী শরীফ -২২৬৭}
জুমার দিন মাতা-পিতার ক্ববরে উপস্থিত হওয়ার সাওয়াব
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
খাতামুল মুরসালীন,রাহমাতুল্লিল আলামীন صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیۡہِ
وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ‘‘র দয়ামূলক ইরশাদ হচ্ছে:যে ব্যক্তি আপন মাতা-পিতা
কিংবা একজনের ক্ববরে প্রতি জুমার দিন যিয়ারত করার জন্য উপস্থিত হয় আল্লাহ
عَزَّ وَجَلَّ তাকে ক্ষমা করে দিবেন এবং মাতা-পিতার সাথে সদাচারণকারী
হিসেবে গণ্য করা হবে।
(নাওয়াদিরুল উসূল লিল হাকীম আত্ তিরমিযী,পৃষ্ঠা-৯৭,হাদীস নং-১৩০,দামেশক)
(নাওয়াদিরুল উসূল লিল হাকীম আত্ তিরমিযী,পৃষ্ঠা-৯৭,হাদীস নং-১৩০,দামেশক)
মাতা-পিতাকে গালি গালাজকারী সাবধান হউন
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
যেসব লোক অপরের মাকে গালিগালাজ করার অভ্যস্থ হয় সে খুব মন্দ
ব্যক্তি,দাওয়াতে ইসলামীর প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মাদীনা’র
প্রকাশিত ৩১২ পৃষ্ঠা সম্বলিত কিতাব, “বাহারে শরীয়ত” ১৬তম অংশ,পৃষ্ঠা১৯৫
‘’র মধ্যে সাদরুশ শারিয়াহ,বদরুত তরীক্বা,হযরতে আল্লামা মাওলানা মুহাম্মদ
আমজাদ আলী আজমী عَلَيْهِ رَحْمَةُ اللهِ الْقَوِىবর্ণনা
করেন:রাসুলুল্লাহصَلَّى اللّٰہُ تَعَالٰیعَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ‘র
ভিত্তিমূলক ইরশাদ হচ্ছে:এ কথাটি কাবীরা গুনাহের অন্তর্ভূক্ত যে,মানুষ আপন
মাতা-পিতাকে গালি গালাজ করে।লোকেরা আরয করল:ইয়া রাসূলাল্লাহ صَلَّی
اللّٰہُ تَعَالٰیعَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم কেউ কি আপন মাতা-পিতাকে গালি
গালাজ করে?ইরশাদ ফরমান: “হ্যাঁ,সেটা এভাবে করা হয় যে সে অন্যের পিতাকে
গালি গালাজ করে,প্রতিউত্তরে ঐ ব্যক্তি তার পিতাকে গালি গালাজ করে এবং সে
অন্যের মাকে গালি গালাজ করে প্রতিউত্তরে ঐ লোকটি তার মাকে গালি গালাজ করে।”
(মুসলিম শরীফ,পৃষ্ঠা-৬০,হাদীস নং-১৪৬)অত্র হাদীসে পাক বর্ণনা করার পর
হযরতে আল্লামা মাওলানা মুফতী আমজাদ আলী আজমী عَلَيْهِ رَحْمَةُ اللهِ
الْقَوِى বলেন:সাহাবায়ে কিরাম (عَلَيْهِمُ الرِّضْوَان)যাঁরা আরবেরঅন্ধকার
যুগ দেখেছিলেন,তাঁদের ধারনাতে আসতেছিলনা যে কেউ আপন মাতা-পিতাকে কেন গালি
গালাজ করবে অর্থাৎ (কেউ কি আপন মাতা-পিতাকেওগালি গালাজ করতে পারে)এ বিষয়টি
তাঁদের ধারনার বাইরে ছিল।হুযুর (صَلَّیاللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ
وَسَلَّم) ইরশাদ করেন এটা দ্বারা উদ্দেশ্য অন্য জনের দ্বারা গালি গালাজ
করানো আর এখন তো এমন যুগ চলে এসেছে যে অনেকে নিজেই আপন মাতা-পিতাকে গালি
গালাজ করে ও তাদেরকে কোন পাত্তাই দেয়না। (বাহারে শরীয়ত)
আগুনের ডালে ঝুলন্ত ব্যক্তি:
হযরতে সায়্যিদুনা ইমাম আহমদ ইবনে হাজর মাক্কী শাফেঈ عَلَيْهِ رَحْمَةُاللهِ الْقَوِى বর্ণনা করেন:সারওয়ারে কায়েনাত,শাহে মাওজুদাত صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰیعَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ‘র উপদেশ মূলক ফরমান হচ্ছে:মি’রাজ রজনীতে আমি কিছু লোককে দেখলাম যারা আগুনের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।তখনআমি জিজ্ঞাসা করলাম:হে জিবরাইল!এসব লোক কারা?আরয করলেন:اَلَّذِيْنَ يَشْتُمُوْنَ ابَائَهُم وَاُمَّهَاتِهِمْ فِى الدُّنُيَا অর্থাৎ এসব লোক যারা দুনিয়াতে আপন মাতা-পিতাকে গালি গালাজ করেছিল।(আয্ যাওয়াজির আন ইক্বতিরাফিল কাবাইর,খন্ড-পৃষ্ঠা-১৩৯,দারুল মা’রিফাহ,বৈরুত)
বৃষ্টির ফোটার মত অগ্নি স্ফুলিঙ্গ:
বর্ণিত রয়েছে:যে ব্যক্তি আপন মাতা-পিতাকেগালি দিল তার ক্ববরে আগুনের এত বেশী অগ্নিকনা অবতীর্ণ হবে যেভাবে (বৃষ্টির)ফোটা আকাশ হতে যমিনে পতিত হয়। (প্রাগুক্ত,পৃষ্ঠা-১৪০)
ক্ববর পাজর ভেঙ্গে দিবে:
বর্ণিত আছে:যখন মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তানকে দাফন করে দেয়া হয় তখন ক্ববর তাকে চাপ দেয় এমনকি তার পাজরদ্বয় (ভেঙ্গে চুর্ণহয়ে) একটি অপরটির সাথে সংযুক্ত হয়ে যায়। (প্রাগুক্ত)
জান্নাতে প্রবেশ করবেনা:
হযরতে সায়্যিদুনা আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنهُمَا হতে বর্ণিত,রাসূলে যীশান,নূরে রাহমান صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰیعَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ‘র উপদেশ মূলক ইরশাদ হচ্ছে:তিন ধরনের লোক জান্নাতে প্রবেশ করবেনা (১)মাতা-পিতাকে কষ্ট প্রদানকারী(২)দাইউস(৩)পুরুষের বেশ ভূষাধারিনী মহিলা। (আলমুসতাদরাক খন্ড-১,পৃষ্ঠা-২৫২,হাদীস নং-২৫২)
আগুনের ডালে ঝুলন্ত ব্যক্তি:
হযরতে সায়্যিদুনা ইমাম আহমদ ইবনে হাজর মাক্কী শাফেঈ عَلَيْهِ رَحْمَةُاللهِ الْقَوِى বর্ণনা করেন:সারওয়ারে কায়েনাত,শাহে মাওজুদাত صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰیعَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ‘র উপদেশ মূলক ফরমান হচ্ছে:মি’রাজ রজনীতে আমি কিছু লোককে দেখলাম যারা আগুনের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।তখনআমি জিজ্ঞাসা করলাম:হে জিবরাইল!এসব লোক কারা?আরয করলেন:اَلَّذِيْنَ يَشْتُمُوْنَ ابَائَهُم وَاُمَّهَاتِهِمْ فِى الدُّنُيَا অর্থাৎ এসব লোক যারা দুনিয়াতে আপন মাতা-পিতাকে গালি গালাজ করেছিল।(আয্ যাওয়াজির আন ইক্বতিরাফিল কাবাইর,খন্ড-পৃষ্ঠা-১৩৯,দারুল মা’রিফাহ,বৈরুত)
বৃষ্টির ফোটার মত অগ্নি স্ফুলিঙ্গ:
বর্ণিত রয়েছে:যে ব্যক্তি আপন মাতা-পিতাকেগালি দিল তার ক্ববরে আগুনের এত বেশী অগ্নিকনা অবতীর্ণ হবে যেভাবে (বৃষ্টির)ফোটা আকাশ হতে যমিনে পতিত হয়। (প্রাগুক্ত,পৃষ্ঠা-১৪০)
ক্ববর পাজর ভেঙ্গে দিবে:
বর্ণিত আছে:যখন মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তানকে দাফন করে দেয়া হয় তখন ক্ববর তাকে চাপ দেয় এমনকি তার পাজরদ্বয় (ভেঙ্গে চুর্ণহয়ে) একটি অপরটির সাথে সংযুক্ত হয়ে যায়। (প্রাগুক্ত)
জান্নাতে প্রবেশ করবেনা:
হযরতে সায়্যিদুনা আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنهُمَا হতে বর্ণিত,রাসূলে যীশান,নূরে রাহমান صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰیعَلَیۡہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ‘র উপদেশ মূলক ইরশাদ হচ্ছে:তিন ধরনের লোক জান্নাতে প্রবেশ করবেনা (১)মাতা-পিতাকে কষ্ট প্রদানকারী(২)দাইউস(৩)পুরুষের বেশ ভূষাধারিনী মহিলা। (আলমুসতাদরাক খন্ড-১,পৃষ্ঠা-২৫২,হাদীস নং-২৫২)
Sunday, 18 March 2012
প্রতিদিন একটি হাদিস
1. হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঈদ রা. থেকে বর্ণিত। হুযুর সা. ইরশাদ করেছেন- কোন
বান্দা হারাম পন্থায় সম্পদ উপার্জন করে তা থেকে দান-সদকা করলে তা আল্লাহর
দরবারে কবুল হবেনা, আর তা থেকে ব্যয় করলে তাতে বরকতও হবে না। আর এই
ধন-সম্পদ তার উত্তরাধীকারীদের জন্য রেখে গেলে তার জন্য দোযখের পূঁজি হবে।
(মুসনাদে আহমাদ-হাদিস নং-৩৬৭২, মুসনাদুল বাজ্জার, হাদিস নং-২০২৬)
~~ আসুন হারাম থেকে বেঁচে থাকতে সচেষ্ট হই~~
~~ আসুন হারাম থেকে বেঁচে থাকতে সচেষ্ট হই~~
2. সুফইয়ান ইবনে আবদুল্লাহ ছাকাফী [রাযি] থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি বললামঃ
হে আল্লাহ রাসূল! এমন একটি বিষয়ের কথা আমাকে বলুন যা আমি দৃঢ়ভাবে ধারণ করতে
পারি।
তিনি [রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম] বললেনঃ"তুমি বল, আমার রব হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ, তারপর এতে দৃঢ় হয়ে থেকো।" {সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৪১৩}
তিনি [রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম] বললেনঃ"তুমি বল, আমার রব হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ, তারপর এতে দৃঢ় হয়ে থেকো।" {সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৪১৩}
3. “যখন নামাযের ইকামত প্রদান করা হয় তখন তাড়াহুড়া করে নামাযের দিকে আসবে না।
বরং ধীর-স্থীর এবং প্রশান্তির সাথে হেঁটে হেঁটে আগমণ করবে। অতঃপর নামাযের
যতটুকু অংশ পাবে তা আদায় করবে। আর যা ছুটে যাবে তা (ইমামের সালামের পর)
পূর্ণ করে নিবে।”
(বুখারী ও মুসলিম)
(বুখারী ও মুসলিম)
4. রাসূলুল্লা হ (সাঃ ) বলেছেন- ইবলিস তার রবের সমীপে বলল,
“আপনার ইযযত ও জালালের কসম! আমি আদম সম্প্রদায়কেপথচ্যুত করতে থাকব, যে পর্যন্ততাদের প্রাণ থাকে।” আল্লাহ বললেন,
“আমার ইযযত ও জালালের কসম! তাদেরকে আমিমাফ করতেথাকব, যে পর্যন্ত তারা আমার কাছে মাফ চাইতে থাকবে।”
“আপনার ইযযত ও জালালের কসম! আমি আদম সম্প্রদায়কেপথচ্যুত করতে থাকব, যে পর্যন্ততাদের প্রাণ থাকে।” আল্লাহ বললেন,
“আমার ইযযত ও জালালের কসম! তাদেরকে আমিমাফ করতেথাকব, যে পর্যন্ত তারা আমার কাছে মাফ চাইতে থাকবে।”
5. ''যে ব্যক্তি যথারীতি নামায আদায় করবে, তা কিয়ামতের দিন তার জন্য মুক্তির
ওসীলা , আলোকবর্তিকা,ও যুক্তিপ্রমাণ দাঁড় হবে। আর যে যথারীতি নামায আদায়না
করবে , তার জন্য তা আলোকবর্তিকাও হবে না, যুক্তিপ্রমাণও হবে না এবংমুক্তির
ওসীলাও হবে না । বরং সে কিয়ামতের দিন ফেরাউন, কারূন, হামান ও উবাই বিন
খালফের সহযাত্রীহবে।'' [আহমদ। দারিমী ও মিশকাত]
6. হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন-“তোমরা স্বীয়
ঘরকে কবর বানিয়োনা।(অর্থা কবরের মত ইবাদতহীন করোনা) আর আমার কবরে উৎসব
করোনা। তবে হ্যাঁ আমার উপর দরূদ পাঠ কর। নিশ্চয় তোমরা যেখানেইথাকনা কেন,
তোমাদের দরূদ আমার নিকট পৌঁছে থাকে”। {সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-২০৪৪,
কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদিস নং-৪১৫১২, শুয়াবুল ঈমান,
হাদিস নং-৩৮৬৫}
7. রাসূল (সা) বলেছেনঃ বেহেশ্ত হচ্ছে মায়েদের পায়ের নিচে। ( কানযুল উম্মালঃ ৪৫৪৩৯, মুনতাখাবে মিযানুল হিকমাহঃ ৬১৪ )
8. হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদা জিজ্ঞেস করলেন-“তোমরা কি
জান, প্রকৃত নিঃস্ব কে?” সাহাবারা উত্তরে বললেন-“আমাদের মাঝে নিঃস্ব ঐ
ব্যক্তিকে বলা হয়, যার কোন টাকা-পয়সাবা সহায় সম্পত্তি নাই”। নবী কারীম সাঃ
বললেন-“প্রকৃত নিঃস্ব ঐ ব্যক্তি, যে কিয়ামতের দিননামায, রোযা, যাকাত
ইত্যাদি নিয়ে হাজির হবে। সাথে এটাও নিয়ে আসবে যে, কাউকে গালি দিয়েছে।
কাউকেমিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। কারো মাল খেয়ে ফেলেছে। কাউকে হত্যা করেছে।
কাউকেপ্রহার করেছে। তারপর তার পূণ্যগুলির কিছু একজনকে আর কিছু অন্যজনকে
দেয়া হবে। যদি হকদারদের দাবী শেষ হওয়ার আগেই তার পূণ্যশেষ হয়ে যায়, তাহলে
তাদের পাপ তাকে সোপর্দ করা হবে।অতঃপর তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
আল মু’জামুল আওসাত, হাদিস নং-২৭৭৮,
সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৪১৮, ,
সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-৬৭৪৪,
মুসনাদুস সাহাবা ফিল কুতুবিত তিসআ, হাদিস নং-৬২০
আল মু’জামুল আওসাত, হাদিস নং-২৭৭৮,
সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-২৪১৮, ,
সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-৬৭৪৪,
মুসনাদুস সাহাবা ফিল কুতুবিত তিসআ, হাদিস নং-৬২০
9. আনাস ইবনে মালিক [রাযি] থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ"আদম সন্তানের বয়স বাড়ে কিন্তু তাতে দু'টো বিষয় জওয়ান
হয়, জীবনের প্রত্যাশা এবং সম্পদের মোহ।" {সুনানে তিরমিযী-২৩৪২}
10. আদী ইবনে হাতেম (রাঃ ) হতেবর্নিত। রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ
“দোযখের আগুন থেকে বাঁচ, যদি এক টুকরা খুরমা দান করেও হয়। আর তাও না পেলে একটি মিষ্টি কথার বিনিময়েহলেও।”
[বুখারি]
“দোযখের আগুন থেকে বাঁচ, যদি এক টুকরা খুরমা দান করেও হয়। আর তাও না পেলে একটি মিষ্টি কথার বিনিময়েহলেও।”
[বুখারি]
Wednesday, 14 March 2012
রাত্রের নামাজ ও উহার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمশুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরমকরুণাময়, অতি দয়ালু।
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত রাসুল (সাঃ)বলিয়াছেন। ফরজ নামাজের পর
সব চাইতে উত্তম নামাজ হইল রাত এর নামাজ। অর্থাৎ তাহাজ্জুদ নামাজ। (মুসলিম)
রাসুল (সাঃ)তাহাজ্জুদ কে কতনা গুরুত্ব দিয়েছেন। তাহা ছুটিয়া গেলে কাজাও পড়েছেন। তাই আল্লাহ পাক আমাদের সকল কে হাদিস অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দিন। আমীন।
রাসুল (সাঃ)তাহাজ্জুদ কে কতনা গুরুত্ব দিয়েছেন। তাহা ছুটিয়া গেলে কাজাও পড়েছেন। তাই আল্লাহ পাক আমাদের সকল কে হাদিস অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দিন। আমীন।