২০১১ সালে ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস কম্পিউটারে আঘাত করেছিল। কম্পিউটার নিরাপত্তা পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিমানটেক জানিয়েছে, ৪০ কোটি ৩০ লাখ ভাইরাসের আক্রমণের কারণেই ২০১১ সালকে ইয়ার অব দ্য হ্যাক বা হ্যাকের বছর বলা হয়। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ২০১২ সাল হবে মোবাইল হ্যাকের বছর।
২০১১ সালে শতকরা ৮১ ভাগ ভাইরাসের আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। সিমানটেকের প্রকল্প পরিচালক জন হ্যারিসনের বরাতে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক খবরে জানিয়েছে, কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিমানটেক একাই ২০১১ সালে সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিরোধ করেছে।
ভাইরাস প্রসঙ্গে হ্যারিসন জানিয়েছেন, অনেক হ্যাকার কেবল আর্থিক কারণেই ভাইরাস ছড়িয়েছেন। আর্থিক লাভের কারণেই হ্যাকারের সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। অটোমেটেড টুল ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ভাইরাস ছড়ানোর কাজ করছে হ্যাকাররা। ২০১১ সালে হ্যাকাররা ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস ছড়িয়েছে, যা ২০১১ সালের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
হ্যারিসন আরও জানিয়েছেন, ২০১১ সালের ভাইরাসগুলোর বেশির ভাগই ছিল পুববর্তী ভাইরাসের অনুকরণে তৈরি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরোনো ভাইরাস কোডের সঙ্গে নতুন টুলকিট ব্যবহার করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল হ্যাকাররা। এ ক্ষেত্রে ম্যাক বিপর্যয়ের কারণ ফ্ল্যাশব্যাক ভাইরাসটির কথা উদাহরণ হিসেবে বলা যায়।
২০১১ সালে শতকরা ৮১ ভাগ ভাইরাসের আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। সিমানটেকের প্রকল্প পরিচালক জন হ্যারিসনের বরাতে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক খবরে জানিয়েছে, কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিমানটেক একাই ২০১১ সালে সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিরোধ করেছে।
ভাইরাস প্রসঙ্গে হ্যারিসন জানিয়েছেন, অনেক হ্যাকার কেবল আর্থিক কারণেই ভাইরাস ছড়িয়েছেন। আর্থিক লাভের কারণেই হ্যাকারের সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। অটোমেটেড টুল ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ভাইরাস ছড়ানোর কাজ করছে হ্যাকাররা। ২০১১ সালে হ্যাকাররা ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস ছড়িয়েছে, যা ২০১১ সালের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
হ্যারিসন আরও জানিয়েছেন, ২০১১ সালের ভাইরাসগুলোর বেশির ভাগই ছিল পুববর্তী ভাইরাসের অনুকরণে তৈরি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরোনো ভাইরাস কোডের সঙ্গে নতুন টুলকিট ব্যবহার করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল হ্যাকাররা। এ ক্ষেত্রে ম্যাক বিপর্যয়ের কারণ ফ্ল্যাশব্যাক ভাইরাসটির কথা উদাহরণ হিসেবে বলা যায়।
0 comments
Post a Comment
Thanks for comment