ভূমিকম্পের সময় রাবার-বিয়ারিং প্রযুক্তিতে তৈরি কম্পিউটার ডেটা সেন্টার, হাসপাতালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলো টিকে থাকতে সক্ষম হবে কি না—তা নিয়ে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে একটি পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা। এক খবরে বিবিসি অনলাইন জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় চিকিত্সা সরঞ্জামসহ একটি হাসপাতাল সদৃশ ভবন তৈরি করে ৮.৮ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটির স্থায়িত্ব পরীক্ষা করেছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের ধকল সামলেও দিব্যি টিকে গেছে ভবনটি।
রাবার-বিয়ারিং পদ্ধতিতে ভবন তৈরির বিষয়টি জাপানে প্রচলিত। ভবনের ভারসাম্য রক্ষায় বা ভূমিকম্পের ঝুঁকি থেকে ভবন রক্ষায় এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। রাবার বিয়ারিং ব্যবহার করে ভবন তৈরি করলে তা ভূমিকম্পের ঝুঁকি এড়াতে সক্ষম হবে কিনা এই প্রশ্নের উত্তর পেতেই ৫০ লাখ ডলার খরচ করে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক তারা হাচিংসন রাবার বিয়ারিং পরীক্ষা প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের সময় রাবার বিয়ারিং ভবনকে ভূকম্পন টের পেতে দেয় না। বিষয়টা অনেকটা একটি ভবনকে রোলার কোস্টারে চড়ানোর মতো।
হাচিংসন আরও জানিয়েছেন, ভূমিকম্প প্রতিরোধে ভবনের কাঠামোকে গুরুত্ব দেওয়া হয় সবচেয়ে বেশি। কাঠামোর পাশাপাশি ভবনের সিঁড়ি, লিফট ও অন্য অংশগুলোর দিকে নজর দেওয়াটাও জরুরি।
গবেষকেরা তাঁদের পরীক্ষার জন্য ২৪ মিটার উচ্চতার ভবন তৈরি করে তা হাসপাতালের আদলে সাজিয়েছিলেন। পরীক্ষায় প্রথমে ৬.৭ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটিকে পরীক্ষা করা হয়। এরপর রিখটার স্কেলের ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটিয়ে গবেষকেরা দেখেছেন, রাবার বিয়ারিং ভূমিকম্পে সুরক্ষিত রেখেছে তাদের ভবনটিকে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের রাবার-বিয়ারিংযুক্ত ভবনের ক্ষেত্রে এটাই প্রথম পরীক্ষা।
জানা গেছে, গবেষকেরা চলতি মাসে রাবার বিয়ারিং ব্যবহার ছাড়া ওই ভবনে আবারও ভূমিকম্প ঘটিয়ে পরীক্ষা করবেন। এরপর দুই ধরনের পরীক্ষার ফলাফল তুলনা করে এ বিষয়ে তথ্য জানাবেন তাঁরা।
রাবার-বিয়ারিং পদ্ধতিতে ভবন তৈরির বিষয়টি জাপানে প্রচলিত। ভবনের ভারসাম্য রক্ষায় বা ভূমিকম্পের ঝুঁকি থেকে ভবন রক্ষায় এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। রাবার বিয়ারিং ব্যবহার করে ভবন তৈরি করলে তা ভূমিকম্পের ঝুঁকি এড়াতে সক্ষম হবে কিনা এই প্রশ্নের উত্তর পেতেই ৫০ লাখ ডলার খরচ করে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক তারা হাচিংসন রাবার বিয়ারিং পরীক্ষা প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের সময় রাবার বিয়ারিং ভবনকে ভূকম্পন টের পেতে দেয় না। বিষয়টা অনেকটা একটি ভবনকে রোলার কোস্টারে চড়ানোর মতো।
হাচিংসন আরও জানিয়েছেন, ভূমিকম্প প্রতিরোধে ভবনের কাঠামোকে গুরুত্ব দেওয়া হয় সবচেয়ে বেশি। কাঠামোর পাশাপাশি ভবনের সিঁড়ি, লিফট ও অন্য অংশগুলোর দিকে নজর দেওয়াটাও জরুরি।
গবেষকেরা তাঁদের পরীক্ষার জন্য ২৪ মিটার উচ্চতার ভবন তৈরি করে তা হাসপাতালের আদলে সাজিয়েছিলেন। পরীক্ষায় প্রথমে ৬.৭ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটিকে পরীক্ষা করা হয়। এরপর রিখটার স্কেলের ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটিয়ে গবেষকেরা দেখেছেন, রাবার বিয়ারিং ভূমিকম্পে সুরক্ষিত রেখেছে তাদের ভবনটিকে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের রাবার-বিয়ারিংযুক্ত ভবনের ক্ষেত্রে এটাই প্রথম পরীক্ষা।
জানা গেছে, গবেষকেরা চলতি মাসে রাবার বিয়ারিং ব্যবহার ছাড়া ওই ভবনে আবারও ভূমিকম্প ঘটিয়ে পরীক্ষা করবেন। এরপর দুই ধরনের পরীক্ষার ফলাফল তুলনা করে এ বিষয়ে তথ্য জানাবেন তাঁরা।
0 comments
Post a Comment
Thanks for comment