Monday, 9 April 2012

কেয়ামতের আলামত সম্পর্কে একটি হাদিস

                  بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم 

মহানবী (সাঃ) বলেছেন, কিয়ামত খুবই কাছে এসে গেছে। তিনি নিকটবর্তী হওয়ার কতগুলো আলামত জানিয়ে দিয়ে গেছেন। আলামতগুলো ছোট বড় দু'করমেরই রয়েছে। আলামত গুলোর মধ্যে...
১. মানুষ ব্যাপকহারে ধর্মবিমুখ হবে,
২. বিভিন্ন রকমের পার্থিবআনন্দ এবং রং তামাশায় মেতে থাকবে,
৩. নাচ-গানে মানুষ মগ্ন থাকবে,
৪. মসজিদে বসে দুনিয়াদারীর আলাপ-আলোচনায় লিপ্ত হবে,
৫. সমাজে ও রাষ্ট্রে অযোগ্য লোক এবং মহিলা নেতৃত্ব শুরু হবে,
৬. মানুষের মধ্যে ভক্তি, শ্রদ্ধা, স্নেহ ভালবাসা কমে যাবে,
৭. ঘন ঘন ভূমিকম্প হতে থাকবে,
৮. সব দেশের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিবে,
৯. অত্যাধিক শিলা-বৃষ্টি হবে,
১০. বৃষ্টির সাথে বড় বড় পাথর বর্ষিত হবে,
১১. মানুষের রূপ পরিবর্তিত হয়ে পুরুষ স্ত্রীলোকের ন্যায় এবং স্ত্রীলোক পুরুষের রূপ ধারন করবে।
কিয়ামতের সময় যখন আরও নিকটবর্তী হবে তখন ইমাম মাহদীর আগমন, দাজ্জালের আর্বিভাব, হযরত ঈসা (আঃ) এর আকাশ থেকে পৃথিবীতে অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের উৎপাত, পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদয়, কুরআনের অক্ষরবিলোপ, তাওবার দরজা বন্ধ, দুনিয়া হতে ইমানদারের বিলুপ্তি ইত্যাদি দেখা দেবে ।

পুলসিরাত কি ও পুলসিরাত পার হতে হলে আমাদের করণীয়.....................

                             بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم 

পুলসিরাত কি?
হাশরের ময়দানে বেহেশত ও দোযখ এনে উপস্থিত করা হবে। বেহেশত উঁচু স্থানে আর দোযখ রাখা হবে গভীর নিম্নে। দোযখের উপর পুল স্থাপন করা হবে সেটিই পুলসিরাত নামে পরিচিত।
ঐ পুলের শেষ প্রান্তে বেহেশত অবস্থিত। বেহেশতে যেতে হলে সেই পুলটি পেরিয়ে যেতে হবে। মানুষেরনেকি-বদি ওজন এবং হিসাব-নিকাশের পর সকল লোকজনকে বলা হবে, তোমরা এখন নিজ নিজ স্থানে চলে যাও। ফিরিস্তাগন আল্লাহর নির্দেশে বান্দাগনকে পুলসিরাত দেখিয়ে দিয়ে বলবে এই তোমাদের পথ। এই পুল পেরিয়েই তোমাদেরকে যেতে হবে। কিন্তু সবার জন্য ঐ পুল পার হওয়া সম্ভবহবে না। পাপীরা সেটাকে চুল থেকেও চিকন দেখতে পাবে। তাদের জন্য সেটি হবে অত্যন্ত ধারালো। তারাঐ পুলে আরোহণ করা মাত্রই তাদের পদদ্বয় কেটে তারা নিন্মস্থ দোযখে পড়ে যাবে।আর নেককারদের জন্য হবে সুপ্রশস্থ সুগম পথ। তারা তাদের নেকীর তারতম্যানুয়াযী কেউবা বিজলীর মত মুহুত্বে পুলসিরাত অতিক্রম করবে। কেউ বা বায়ূ বেগে, আবার কেউবা দ্রত দৌড়ে, কেউবা ধীর মন্তর গতিতে হেঁটে হেঁটে পুল পার হয়ে তাদের গন্তব্স্থল বেহেশতে পৌঁছেযাবে।
আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে বলেন- " যেদিন আমি পরহেগারদিগকে মেহেরবান আল্লাপাকের কাছে মেহমানেরন্যায় জামাত জমাত সমবেত করিব এবং অপরাধী দিগকে পিপাসিত অবস্থায় জাহান্নামের দিকে চালিত করিব।" (সূরা মারইয়াম, আয়াত ৮৫-৮৬)
আল্লাহপাক আরো বলেন-" তাহাদিগকে জাহান্নামের পথে চালিত কর এবং তাহাদিগকে থামাও কারণ তাহাদিগকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হইবে।" (সূরা ছাফফাত, আয়াত ২৪)
রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন- পুলসিরাত জাহান্নামের মধ্যখানে স্থাপন করা হইবে। রাসুলের মধ্য আমিই সর্ব প্রথম স্বীয় উম্মত লইয়া ইহা অতিক্রম করিব। সে দিন নবী রাসুলগন ব্যতীত অন্য কেহ কথা বলিবে না। প্রত্যেক নবী বলিতে থাকিবে হায় আল্লাহ! নিরাপত্তা দান করুন। হায় আল্লাহ! নিরাপত্তা দান করুন।
পুলসিরাত পার হতে হলে আমাদের করণীয় কি কিঃ
* অবশ্যই আল্লাহ ও তার রাসুল (সা) উপর ঈমান আনতে হবে, আখিরাতকে বিশ্বাস করতে হবে।
* আমৃত্যু পাঁচ ওয়াক্ত নামায অবশ্যই পড়তে হবে।
* রমযান মাসে রোযা রাখতে হবে।
* যাকাত প্রদান করতে হবে।
* হজ্জ ফরজ হলে হজ্ব পালন করতে হবে।
* হালাল উপার্জন করতে হবে ও হারামকে বর্জন করতে হবে।
* সুদ, ঘুষ, দুর্ণিতি থেকে নিজেকে ও পরিবারকে রক্ষা করতে হবে।
* আত্বীয়-স্বজনের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। বিপদাপদে তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে।
* সর্বোপরি কোরআন ও হাদিসের আলোকে জীবনকে পরিচালিত করতে পারলেই পুলসিরাত পার হওয়া যাবে।
হে আল্লাহ ! আমাদেরকে সঠিকপথে চলার তওফিক দান করুন।

হাশরের ময়দানের ভয়াবহ অবস্হা ! যার সম্মুখিন প্রতিটি মানুষকে-ই হতে হবে ।

                          بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم 



পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন,
 
"আপনার প্রতিপালকের কসম, আমি অবিশ্বাসীদেরকে ও শয়তানদিগকে পুনরুত্থিত করব এবং 
তাদেরকে উপুড় করা অবস্হায় জাহান্নামের পার্শ্বে এনে উপস্হিত করবে। " (মারইয়াম-৬৮) ।
হে মানুষ সকল ! চিন্তা কর তখন তোমার কি পরিস্হিতি হবে ? পৃথিবীতে এ যাবত কাল থেকে কেয়ামত পর্যন্ত আগমনকারী সমস্ত মানুষকে খাতনাবিহীন উলঙ্গভাবে হাশরের ময়দানের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে । সে ময়দান তৃণলতাশূন্য সমতল ময়দান ।এমন কোন টিলা থাকবেনা যার আড়ালে লুকিয়ে থাকা যাবে ।আল্লাহ সুবহানা তায়ালা সেদিন সমগ্র পৃথিবীর আনাচ-কানাচে মানুষসহ যত কিসিমের মাখলুক ছিলো সবাইকে একত্রিত করবেন ।
আল্লাহপাক বলেন,
"যেদিন যমীন ও আসমানসমূহকে ভিন্নতর যমীন ও আসমানে রূপান্তরিত করা হবে । " (ইব্রাহীম - ৪৮)
মহানবী (সাঃ) বলতেন,
"কিভাবে আমি আনন্দ উল্লাস করবো, অথচ ইস্রাফিল (আঃ) মুখে শিঙ্গা লাগিয়ে শির অবনত করে গভীর মনযোগে কান পেতে অপেক্ষা করছেন - কখন শিঙ্গায় ফুক দানের হুকুম আসে । "
হযরত মুকাতিল (রহঃ) বলেন, শিঙ্গাটা শিং এর মত । শিঙ্গার গোলাকার মুখটি সাত আসমান ও যমীনের সমান । তিনি অপলক নেত্রে আরশের দিকে তাকিয়ে প্রতীক্ষা করছেন যে, কখন আদেশ করা হয়। প্রথববার যখন শিঙ্গায় ফুক দিবেন , তখন আকাশ ও পৃথিবীর সমস্ত বাসিন্দারা বেহুশ হয়ে মারা যাবে শুধু কয়েকজন ব্যতীত । তারা হলো- জীব্রাঈল, মীকাঈল, ইস্রাফিল ও মৃত্যুর ফেরেশ্তা আজরাঈল (আঃ) । অতঃপর আল্লাহ মৃত্যুর ফেরেশ্তাকে তাদের জান কবয করার হুকুম দিবেন । তারপর আল্লাহর হুকুমে মৃত্যুর ফেরেশ্তার মৃত্যু হবে । তারপর চল্লিশ বছর যাবত পর্যন্ত আল্লাহ কুদরতে সমস্ত রুহ আলমে বরযখে থাকবে । তারপর আল্লাহর হুকুমে ইস্রাফিল (আঃ) জীবিত হবেন ও দ্বিতীয়বার ফুক দিলে সবাই জীবিত হয়ে হাশরের মাঠে একত্রিত হবে ।
এ কথাই আল্লাহ পাক কুরআনে বলেছেন,
" অতঃপর দ্বিতীয়বার শিঙ্গায় ফুক দেওয়া হবে । তৎক্ষণাত তারা (জীবিত) হয়ে দাড়িয়ে (পুনরুত্থানের ভয়ংকর দৃশ্য) অবলোকন করতে থাকবে। (যুমার -৬৮)
হযরত উকবা ইবনে আমের (রাঃ)বলেন, মহানবী (সাঃ) বলেছেন, কিয়ামত দিবসে সূর্য্য যমীনের নিকটবর্তী হবে ; ফলে মানুষ ঘর্মাক্ত হতে থাকবে। কারো ঘাম গোড়ালী পর্যন্ত, কারো অর্ধহাটু , কারো উরু, কারো কোমর , কারো মুখ পর্যন্ত পৌছাবে । কারো মাথা পর্যন্ত ঘামের মধ্যে ডুবে যাবে ।
হযরত ইবনে উমর (রাঃ) বলেন, রাসূলূল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যেদিন মানুষ রাব্বূল আলামিনের সম্মুখে হিসাবের জন্য দন্ডায়মান হবে , সেদিন অনেকেই নিজের ঘামে কান পর্যন্ত ডুবে যাবে ।
আর এক হাদিসে আসে, মানুষ দন্ডায়মান অবস্হায় চল্লিশ বছর পর্যন্ত আসমানের দিকে তাকিয়ে থাকবে এবং সীমাহীন কস্টের দরুণ ঘাম ঝরে ঝরে গলা পর্যন্ত পৌছাবে ।
মহানবী (সাঃ) এর এক স্ত্রী উলঙ্গ থাকার কথা শুনে লজ্জা অনুভব করার কথা বললে, মহানবী (সাঃ) বলেন,
'প্রতিটি মানুষ সেদিন এমন অবস্হার সম্মুখিন থাকবে, যা তাকে অন্য সবকিছুর কথা বিস্মৃত করে দিবে ।'
সাত ব্যাক্তি হারশের নীচে ছায়া পাইবেঃ
হুজুরে আকরাম (সাঃ) এরশাদকরেন, যেইদিন আল্লাহর ছায়া ব্যাতীত অন্য কারো ছায়া হইবেনা, সেই দিন আল্লাহপাক সাত ব্যাক্তিকে আপন রহমতের ছায়ার নীচে আশ্রয় দান করবেন ।
 
১. ন্যায় পরায়ণ শাসক / বাদশাহ,
২. সেই যুবক যে যৌবনে আল্লাহর ইবাদত করে,
৩.যাহার অন্তর মসজিদের সহিত সংযুক্ত থাকে,
৪. সেই দুই ব্যক্তি যাহারা একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যেই ভালোবাসে এবং সেই জন্য একত্রিত হয় এবং সেই জন্য পৃথক হয়,
৫.ঐ ব্যক্তি যাহাকে কোন সুন্দরী নারী অপকর্মের জন্য নিজের দিকে ডাকে তখন সে বলিয়া দেয় যে, আমি আল্লাহকে ভয় করি ,
৬. যেই ব্যক্তি এত গোপনে ছদকা করে যে, তাহার দ্বিতীয় হাতও উহা টের পায়না ।
৭. যে ব্যক্তি নিরবে বসিয়া আল্লাহর জিকির করে ও তাহার চক্ষু হইতে অশ্রু প্রবাহিত হতে থাকে । (বোখারী-মুসলিম)
 
সুত্রঃ মুক্কশাফাতুল ক্বুলুব । হযরত ইমাম গাজ্জালী (রহঃ)

Sunday, 8 April 2012

দাঁত নিয়ে তথ্য – একটা হাসি দেন তো সব গুলো দাত বের করে

দাঁত মেরুদণ্ডী প্রাণীদের মুখে অবস্থিত একটি অঙ্গ। এটি খাদ্য চর্বণ ও কর্তনের (কাটা) কাজে ব্যবহৃত হয়। অধিকাংশ প্রাণীর দেহে দাঁতই হচ্ছে কঠিনতম অঙ্গ।

দাঁতের প্রকারভেদঃ

  • মোলার বা সাদা বাংলায় “কষ দাঁত”: এটি খাদ্যকে চিবিয়ে পিষে ফেলার কাজে ব্যবহৃত হয়।
  • কার্নাসিয়াল Carnassial দাঁত ব্যবহৃত হয় খাদ্য কর্তনের কাজে। এটি কেবল শ্বাপদ (মাংসাশী) প্রাণীদের মধ্যে দেখা যায়।
  • প্রি-মোলার দাঁত মোলার দাঁতের মতই, কিন্তু আকারে ছোট, এবং অনেক সময় এদেরকে বাইকাস্পিডও বলা হয়।
  • শ্বদন্ত বা ক্যানাইন এটি খাদ্য ছিঁড়ে ফেলার কাজে ব্যবহৃত হয়। একে কাস্পিড দাঁতও বলা হয়ে থাকে।
  • ছেদক দন্ত বা ইন্সিসর এটি খাদ্য ছেদনের কাজে ব্যবহৃত হয়।

দাঁতের অংশঃ

  • ক্রাউন বা মুকুট : এটি দাঁতের সেই অংশ যা মাড়ির ওপরে থাকে এবং আমরা দেখতে পাই।
  • রুট বা শিকড়: এটি দাঁতের সেই অংশ যা মাড়ি এবং হাড় দিয়ে আবৃত থাকে। দাঁতের শিকড়ের সংখ্যা এক থেকে চার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
দাঁতের মুকুট ও শিকড়ের সংযোগস্থলকে নেক (Neck) বলা হয়; এটিও সাধারণত মাড়ি দিয়ে আবৃত থাকে।

দাঁতে উপস্থিত কলাসমূহ ( খাবার কলা না )

  • এনামেল: এটি দাঁতের বাইরের শক্ত আবরণ, যা ক্যালসিয়াম ও ফস ফেট দ্বারা গঠিত।
  • ডেন্টিন এটি ভিতরের স্তর, যা দাঁতের অধিকাংশ স্থান জুড়ে বিদ্যমান।
  • দন্তমজ্জা (ডেন্টাল পাল্প) এটি দাঁতের ভিতরের অংশ, এখানে স্নায়ু ও রক্তবাহী নালিকা বিদ্যমান।
  • সিমেন্ট এটি দাঁতের মূলের চারিদিকে অবস্থিত পাতলা স্তর। এটি এক ধরনের অস্থিসদৃশ আবরণ, যা দাঁতকে চোয়ালের সাথে সংযুক্ত করে রাখে।এছাড়াও দাঁতের সিমেন্ট ও চোয়ালের মাঝখানে যে সূক্ষ ফাঁকা থাকে, সেখানে অগুনতি অতিসূক্ষ তন্তুসদৃশ লিগামেন্ট থাকে যাকে পেরিওডন্টাল টিস্যু বলে। দাঁতকে হাড়ের সাথে সংযুক্ত রাখাই এর প্রধান কাজ

Tuesday, 3 April 2012

বর্তমান বিশ্ব সাধারণ জ্ঞান(৬)

                           বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম

 
সবাইকে শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বর্তমান বিশ্ব সাধারণ জ্ঞান এর আরেকটি পর্ব….সবাই আসা করি পড়বেন…আসা করি আপনাদের একটু হলে কাজে আসবে………

***BCS ও অন্যান্য পরীক্ষার জন্য সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)

  • পানির তলায় মাটি কাটার যন্ত্র- ড্রেডলার।
  • বধির লোকদের শোনার সাহায্যকারী যন্ত্র- ইয়ার ট্রাম্পেট ।
  • জিওলজি(Geology)হল- ভূ-তত্ত্ববিদ্যা।
  • জুওলজি(Zoology)হল- প্রাণীবিদ্যা ।
  • সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয়- জাপানকে।
  • বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ দেশ- ইন্দোনেশিয়া।
  • ‘বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস’- ২০ অক্টোবর
  • ‘ক্যাম্প নামা’ কোন দেশের কারাগার- ইরাক
  • পানামার বিমান সংস্তার নাম- কোপা।
  • পৃথিবীর ছাদ বলা হয়- পামির মালভূমিকে।
  • ডিনামাইট আবিস্কারক- আলফ্রেড নোবেল (জাতীয়তা সুইডিশ) আবিস্কারের সাল- ১৮৬৬ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৩৩ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯৯৬ ইং
  • যুদ্ধ ট্যাংক আবিস্কারক- ই. ডি. সুইন্টন (জাতীয়তা ইংলিশ) আবিস্কারের সাল- ১৯১৪ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৬৮ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯৫১ ইং

  • টেলিস্কোপ আবিস্কারক- গ্যালিলিও গ্যালিলি (জাতীয়তা ইতালিয়ান) আবিস্কারের সাল- ১৬০৯ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৫৬৪ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৬৪২ ইং
  • ট্রান্সফরমার আবিস্কারক- ডাব্লিউ. স্ট্যানলি (জাতীয়তা আমেরিকান) আবিস্কারের সাল- ১৮৫৫ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৫৮ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯১৬ ইং
  • কলম আবিস্কারক- এল. ই. ওয়াটারম্যান (জাতীয়তা আমেরিকান) আবিস্কারের সাল- ১৮৮৪ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৩৭ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯০১ ইং
  • বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিস্কারক- টমাস আলবা এডিসন (জাতীয়তা আমেরিকান) আবিস্কারের সাল- ১৮৭৯ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৪৭ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু  ১৯৩১ ইং 
চলবে………

***আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি সাধারণ জ্ঞান:

  • সার্ক বিশ্ববিদ্যালয়- নয়াদিল্লি, ভারতে
  • ইসরাইলের চালকবিহীন জঙ্গি বিমানের নাম- ‘ইটান’ যার অর্থ ‘শক্তিশালী’
  • ২০১০ সালের গোল্ডেন গ্লোব পুরষ্কারে সেরা চলচ্চিত্র- অ্যাভাটার
  • ‘এভাটার’ চলচ্চিত্রের পরিচালক- জেমস ক্যামেরন
  • বিশ্বের বৃহত্তম নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম- রিয়াদ উইমেনস বিশ্ববিদ্যালয়
  • পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের।
  • ‘এক দেশ দুই পদ্ধতি নীতি’ চালু- চীনে।
  • ‘সিনহুয়া’ সংবাদ সংস্থাটি- চিনের ।
  • ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়- মিশরীয়দেরকে।
  •  আন্তর্জাতিক নদী বলা হয়- দানিয়ুব নদীকে।
  • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়- ১৯১৪ সালে
  • বি-৫২ কি- এক ধরনের বোমার বিমান (১৭তম বিসিএস)
  • জাপানের পার্লামেন্টের নাম- ডায়েট (১১তম বিসিএস)
  • নেপালের পার্লামেন্টের পূর্ব নাম- পঞ্চায়েত (১৯তম বিসিএস)
চলবে…….

.
***বাংলাদেশ বিষয়াবলি সাধারণ জ্ঞান :

  • জাতীয় কৃষি দিবস- পহেলা অগ্রহায়ণ
  • দেশের ডাক বিভাগে মোবাইল মনি অর্ডার সার্ভিস চালু হয়- ৯ মে ২০১০ ।
  • ১ নভেম্বর ২০১০ ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে আন্তঃনগর ট্রেন উদ্বোধন করা হয়- চট্টলা এক্সপ্রেস 
  • সারা দেশে নিবন্ধিত কৃষকের সংখ্যা- এক কোটি ৮০ লাখ 
  • বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশন- রজিত মিত্র 
  • ঢাকার বাইরে প্রথম টেষ্টটিউব শিশু জন্ম হয়- কুমিল্লা ।
  • ফুলবাড়ী (বিটুমিনাস) কয়লা খনি জেলায় অবস্থিত- দিনাজপুর
  • ঘূর্ণিঝড় ‘আইলা’ নামকরণ করে দেশ- মালদ্বীপ
  • ছয় দফা দাবি প্রথম কোথায় উত্থাপন করা হয়- লাহোরে (২২তম বিসিএস) 
  • মুক্তিযু্দ্ধের সময় মোট- ১১টি সেক্টর ছিল (২৯তম বিসিএস) 
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন- জেনারেল আতাওল গনি ওসমানি(২৯তম বিসিএস) 
  • মুজিবনগর কোথায় অবস্থিত- মেহেরপুর (১৮তম বিসিএস) ।
  • ঢাকা বিভাগে কয়টি জেলা আছে- ১৭টি (২২তম বিসিএস) 
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে উওরের জেলা- পঞ্চগড় (২২তম বিসিএস) 
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন- সেন্টমার্টিন (২৮তম বিসিএস) 
  • বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ- ভারত (২৯তম বিসিএস) ।
চলবে……..
..

***সাহিত্যিক বিষয়াবলি সাধারণ জ্ঞান :

  • ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির রচয়িতা কে- আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী।
  • প্রাচীন যুগের নিদর্শন কোন ভাষা- চর্যাপদ
  • চর্যাপদ আবিস্কার করেন- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ১৯০৭ সালে  
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘ভ্রান্তিবিলাস’ কোন নাটকের গদ্য অনুবাদ- কমেইডি অব এররস (২৩তম বিসিএস)
  • ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’ আর রচনা- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (২১তম বিসিএস)
  • কখনো উপন্যাস লেখেননি- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (২৩তম বিসিএস)
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রথম অধ্যাপকের নাম- উইলিয়াম কেরি
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয়- ১৮০১ সালে (২৬তম বিসিএস)
  • কোনটি ‘তদ্ভব’ শব্দ- চাঁদ(১০ম বিসিএস)
  • বাংলা ভাষা কোন শব্দ দুইটি গ্রহণ করেছে চিনা ভাষা থেকে- চা,চিনি (১২তম বিসিএস)
***Noun

  • What kind of noun is “Girl”- Common(10th BCS).
  • What kind of noun is “cattale”- Collective(10th BCS).
  • Which is the noun of the word “beautiful”- Beatuy(27th BCS).
***Pronoun

  • I have readthe book ­­___ you lent me- that(24th BCS).
  • One should be careful about____duty- one’s(23th BCS).
  • Each of the actors made____entrance on time- his(21th BCS).
  • Who, What, Which are- Relative Pronoun(12th BCS).
***Preposition

  • The tree has been blown____the strong wind- off(21th BCS).
  • The intellectual can no longer be said to live____the margins of society- beyond(28th BCS).
  • Are you doing anything special_____the weekend- at(15th BCS).
  • We have recently entered_____an agreement with the Inland Co-operatrive Society- into(13th BCS).
  • What is the time____your watch- by(12th BCS).
  • He has assured me_____safetly- of(11th BCS).
  • I am not bad___tennis- at(10th BCS).
***Voice

  • * I offrered him a job. (28th BCS).
  • -He was offered a job by me.
  • *Do this work. (28th BCS).
  • -Let the work be done.
  • *He is writing a letter. (28th BCS).
  • -A letter is being written by him.
  • *Passive form of ‘My teatcher embodies all the good qualities.’ (27th BCS).
  • -All the good qualities age embodies in my teacher.
  • *Identify the correct passive form of “He is going to open a shop” (26th BCS).
  • -A shop is going to be opened by him.
  • *Identify the correct passive form “Open the window”. (23th BCS).
  • -Let the window be opened.
চলবে……..
ধন্যবাদ সবাইকে, সাবার শুবকামনায় শেষ করছি…………………….

গেমপ্লে রেকর্ড করুনঃ ৩৭ ডলার ফ্রী। মিথ্যা নয়।


                                                                                                                   
                                   ►বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম◄

 
সবাই আশা করি সবাই ভালই আছেন। এটি আমার দ্বিতীয় টিউন। প্রথমটাতে দুই ঘন্টায় ৩৭৬ টা ভিসিটর পেয়েছিলাম। তারপর আর কাউন্ট হয়নি তাই মনটা খারাপ হয়েছিল। যাই হোক আবার টিউন করতে বসলাম। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
যারা গেম খেলেন তাদের জন্য তো বটেই যারা খেলেন না তাদের জন্যও হয়ত দরকারি একটা সফটওয়ার শেয়ার করব।কারণ কেউ না খেললেও তার ছোট ভাই বা বোন ঠিকই খেলেন। গেম খেলার সময় মনে হয় যদি আপনার সাফল্যটা আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে পারতেন, তাহলে কতই না মজা হত । তাই না? আমি আপনাদের সাথে Fraps নামের একটি সফটওয়ার শেয়ার করব যার বর্তমান বাজার দর ৩৭ ডলার। বাজার দর চেক করে দেখতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে । আমি আপনাদের দিব রেজিস্টার্ড ভার্সন। crack,keyzen এর কোন খাওয়া নেই। তাই যার দরকার তিনি ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখান থেকে
সফটওয়ার চালু করে গেম খেলা শুরু করতে হবে। গেম চালু অবস্থায় গেম রেকর্ড করার জন্য বা রেকর্ড বন্ধ করার জন্য f9 চাপুন। screenshot নেয়ার জন্য f10 চাপুন। সাধারণত c ড্রাইভে সেভ হবে আপনি ইচ্ছা করলে সেভ লোকেশন চেঞ্জ করতে পারেন। আপনাদেরকে ধন্যবাদ । কোন ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন। আল্লাহ হাফিজ।

আপনি কি রবি সিম ব্যবহার করেন?



                                                          ►বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম◄
 



আসসালামু আলাইকুম।
রবি এ একটা সুযোগ চালু হয়েছে।এটি আপনারা সবাই জানেন।কিন্তু যারা জানেন না তাদের বলছি।
এটি একদম ফ্রি ।এটি ফেসবুক এর মত ই।
যে ভাবে চালু করবেন।
প্রথমে আপনাকে নিবন্ধন করতে হবে।
আমি আবার ও বলে দিচ্ছি এ সুযোগ পুরোপুরি  ফ্রি ।
যেভাবে নিবন্ধন করবেন।
MENU > MESSAGING > NEW MESSAGE
{CREG( স্পেস) nickname/আপনার নাম} send 8880
এরপর জয়েন করবেন।{cjoin(স্পেস)আপনার বন্ধুর নাম। send 8880 আমাকে পেতে (xovial)
এবার sms করুন।
আপনার বন্ধুকে যেভাবে স্ট্যাটাস দিবেন {ccom(স্পেস)আপনার বন্ধুর নাম। send 8880}
এর পর কি হবে আপনারাই বুঝবেন।
আল্লাহ হাফেজ