بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
ইসলামিক সংবাদঃ
১৯৭৯ সালের শুরুর দিকে, আসামে নির্বাচন কমিশন ৪৫ হাজার বিদেশী ভোটারকে ভোটের অধিকার দেন । ঘটনারশুরুটা এখানেই। অল আসাম স্টুডেন্ট ফোরাম ঘোষণা করে বিদেশীদের ভোটার হিসাবে এদের অন্তর্ভুক্ত করলে আসামে রক্তের হলী খেলা বয়ে দেয়া হবে । শুরু হয় বাংলাদেশী খেদাওআন্দোলন। সাথে যোগ দেয় আরও কিছু রাজনৈতিক সংগঠন।গঠন হয় All Assam GanaSangram Parishad (AGSP)।AGSP বাংলাদেশী খেদাও আন্দোলনে ১৯৭৯ থেকে১৯৮২ পর্যন্ত প্রায় ৩০০ এর মত খুন দেড় হাজার এর বেশী মানুষ আহত, জ্বালাও পোড়াও সহ অনেক ঘটনা ঘটে।
কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন গোষনা করেন। এ নির্বাচন আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস নেত্রী ইন্দ্রাগান্ধীর হস্তক্ষেপে নির্বাচনের আয়োজন হয়। সেই দিন থেকেই আসাম অগ্নিগর্ভ ধারণ করে। AGSP নির্বাচনবয়কটের ঘোষণা দেয়। কংগ্রেস সহ কিছু দল নির্বাচনের পক্ষেও মিছিল বের হয়।... জনতা নির্বাচনের দাবিতে মিছিল করেন। ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারের কাছে তারা জোড় দাবিতে সোচ্ছার হন।
সারা আসামে রিউমার ছড়ানোহয় হাজার হাজার বাংলাদেশী বাংলাদেশ থেকে এসে ভোটে অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশীদের শিক্ষা দেয়ার জন্য AGSP শপথ নেয়। গঠন করা হয় আলাদা আরেকটি ফোরাম। এদিকে ভোট গ্রহন চলছিলো। আসামের মরিগণ জেলার একটা অংশের কথা। সেখানে মোহাম্মাদ হোসেন নামের এক স্বতন্ত্রপ্রার্থী হেমান্দ্র নারায়ণ নামের এক প্রার্থীকে হারিয়ে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। হেমান্দ্র নারায়ণ ২৫ বছরধরে ঐ এলাকা শাসন করে আসছিলেন। এতে করে আরো তেলে বেগুনে জ্বলে উঠা AGSP। প্রতিশোধ নেশায় পাগল হয়ে যায়। ১৯৮৩ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারির দিনের বেলায় মাত্র ৬ ঘণ্টায় আসামের Nellie য়হত্যা করা হয় ৫০০০ মানুষকে যার মধ্যে ৩৫০০-ইছিল শিশু(মুসলিম) এ হত্যাকান্ডের এখনো একটিরও বিচার হয়নি।
দিনের আলোয় মাত্র ৬ ঘণ্টায় হাজার হাজার শিশুর হত্যাকান্ডের বিচারের বাণী আজ নিরবে নিভৃতে কেঁদে উঠে বাববার।ইন্ডিয়া কি কোনদিন এ হত্যাকান্ডের বিচার করবে?? ইন্ডিয়া কি দিয়েমুছবে এ রক্তের দাগ? স্রষ্টার বিচার যে বড়ই কঠিন? হয়তো এটাই আজ আসামকে পোড়াচ্ছে!! গোটা ইন্ডিয়াকে পোড়াচ্ছে!! ইতিহাসে শিক্ষা যে বড়ই নির্মম।
ইসলামিক সংবাদঃ
১৯৭৯ সালের শুরুর দিকে, আসামে নির্বাচন কমিশন ৪৫ হাজার বিদেশী ভোটারকে ভোটের অধিকার দেন । ঘটনারশুরুটা এখানেই। অল আসাম স্টুডেন্ট ফোরাম ঘোষণা করে বিদেশীদের ভোটার হিসাবে এদের অন্তর্ভুক্ত করলে আসামে রক্তের হলী খেলা বয়ে দেয়া হবে । শুরু হয় বাংলাদেশী খেদাওআন্দোলন। সাথে যোগ দেয় আরও কিছু রাজনৈতিক সংগঠন।গঠন হয় All Assam GanaSangram Parishad (AGSP)।AGSP বাংলাদেশী খেদাও আন্দোলনে ১৯৭৯ থেকে১৯৮২ পর্যন্ত প্রায় ৩০০ এর মত খুন দেড় হাজার এর বেশী মানুষ আহত, জ্বালাও পোড়াও সহ অনেক ঘটনা ঘটে।
কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন গোষনা করেন। এ নির্বাচন আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস নেত্রী ইন্দ্রাগান্ধীর হস্তক্ষেপে নির্বাচনের আয়োজন হয়। সেই দিন থেকেই আসাম অগ্নিগর্ভ ধারণ করে। AGSP নির্বাচনবয়কটের ঘোষণা দেয়। কংগ্রেস সহ কিছু দল নির্বাচনের পক্ষেও মিছিল বের হয়।... জনতা নির্বাচনের দাবিতে মিছিল করেন। ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারের কাছে তারা জোড় দাবিতে সোচ্ছার হন।
সারা আসামে রিউমার ছড়ানোহয় হাজার হাজার বাংলাদেশী বাংলাদেশ থেকে এসে ভোটে অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশীদের শিক্ষা দেয়ার জন্য AGSP শপথ নেয়। গঠন করা হয় আলাদা আরেকটি ফোরাম। এদিকে ভোট গ্রহন চলছিলো। আসামের মরিগণ জেলার একটা অংশের কথা। সেখানে মোহাম্মাদ হোসেন নামের এক স্বতন্ত্রপ্রার্থী হেমান্দ্র নারায়ণ নামের এক প্রার্থীকে হারিয়ে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। হেমান্দ্র নারায়ণ ২৫ বছরধরে ঐ এলাকা শাসন করে আসছিলেন। এতে করে আরো তেলে বেগুনে জ্বলে উঠা AGSP। প্রতিশোধ নেশায় পাগল হয়ে যায়। ১৯৮৩ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারির দিনের বেলায় মাত্র ৬ ঘণ্টায় আসামের Nellie য়হত্যা করা হয় ৫০০০ মানুষকে যার মধ্যে ৩৫০০-ইছিল শিশু(মুসলিম) এ হত্যাকান্ডের এখনো একটিরও বিচার হয়নি।
দিনের আলোয় মাত্র ৬ ঘণ্টায় হাজার হাজার শিশুর হত্যাকান্ডের বিচারের বাণী আজ নিরবে নিভৃতে কেঁদে উঠে বাববার।ইন্ডিয়া কি কোনদিন এ হত্যাকান্ডের বিচার করবে?? ইন্ডিয়া কি দিয়েমুছবে এ রক্তের দাগ? স্রষ্টার বিচার যে বড়ই কঠিন? হয়তো এটাই আজ আসামকে পোড়াচ্ছে!! গোটা ইন্ডিয়াকে পোড়াচ্ছে!! ইতিহাসে শিক্ষা যে বড়ই নির্মম।
1 comments
খুব ভাল হেয়েছ |
Post a Comment
Thanks for comment