কেরলায় প্রস্তাবিত ভারতের বৃহত্তম মসজিদের মডেল।
ভারতের বৃহত্তম মসজিদ তৈরি হতে চলেছে দক্ষিণের কেরালা রাজ্যের কোজিকোড়ে। দিল্লির জামে মসজিদের তুলনায় এ মসজিদটিবড় হবে বলে জানা গেছে।
আরব আমিরশাহী ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেবসবাসরত অনাবাসী ভারতীয়রা এজন্য বিপুল পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগ করছেন। আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর নির্র্মাণ কাজ শুরু হবে।
প্রস্তাবিত মসজিদটির তৈরির জন্য গঠিত সংস্থার যুগ্ম সচিব দুবাইবাসী বিশিষ্ট চিকিৎসক হাকিম আজহারি কান্থাপুরম জানিয়েছেন, ভারতীয় মুসলমানদের জন্য এ ঐতিহাসিক মসজিদটি তৈরি করতে ব্যয় হবে ১২ বিলিয়ান ডলার। আপাতত এটির নামাকরণকরা হয়েছে ‘মুবারক মসজিদ’।
তিনি দাবি করেছেন, শুধু উপাসনই নয়, এখানে থাকবে শিক্ষা প্রসারের নানা ব্যবস্থা। মসজিদ সংলগ্ন অঞ্চলে তৈরি হবে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় স্থাপনা।
হাকিম আজহারি বলেন,‘২শ ৫০হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে মসজিদটি নির্র্মাণ হবে। এক সঙ্গে ৩০ হাজার মুসল্লি এখানে বসে নামাজ পড়তে পারবেন। ইসলাম বিষয়কগবেষণার জন্য একটি গ্রন্থাগার থাকবে। নির্র্মাণ করা হবে একটি বিশাল কনফারেন্স হল।’
তিনি আরও বলেন,‘সেখানে যেমন মুসলিম বিদ্বজনদের যেমন আমন্ত্রণ জানানো হবে, তেমনই অমুসলিম বিদ্বজনরা মত বিনিময়ের জন্য আসবেন। মসজিদকে ঘিরেথাকবে মুঘল আমলের স্থাপনার মতো বাগান। এছাড়াও থাকবে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিকেল কলেজ। উন্নতমানের হাসপাতাল ও হেলথ কেয়ার সিটি।
মসজিদ সংলগ্ন অঞ্চলে আন্তর্জাতিকমানের শপিংমল, একাধিক হোটেল ও কনভেশন সেন্টারও থাকবে
আরব আমিরশাহী ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেবসবাসরত অনাবাসী ভারতীয়রা এজন্য বিপুল পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগ করছেন। আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর নির্র্মাণ কাজ শুরু হবে।
প্রস্তাবিত মসজিদটির তৈরির জন্য গঠিত সংস্থার যুগ্ম সচিব দুবাইবাসী বিশিষ্ট চিকিৎসক হাকিম আজহারি কান্থাপুরম জানিয়েছেন, ভারতীয় মুসলমানদের জন্য এ ঐতিহাসিক মসজিদটি তৈরি করতে ব্যয় হবে ১২ বিলিয়ান ডলার। আপাতত এটির নামাকরণকরা হয়েছে ‘মুবারক মসজিদ’।
তিনি দাবি করেছেন, শুধু উপাসনই নয়, এখানে থাকবে শিক্ষা প্রসারের নানা ব্যবস্থা। মসজিদ সংলগ্ন অঞ্চলে তৈরি হবে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় স্থাপনা।
হাকিম আজহারি বলেন,‘২শ ৫০হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে মসজিদটি নির্র্মাণ হবে। এক সঙ্গে ৩০ হাজার মুসল্লি এখানে বসে নামাজ পড়তে পারবেন। ইসলাম বিষয়কগবেষণার জন্য একটি গ্রন্থাগার থাকবে। নির্র্মাণ করা হবে একটি বিশাল কনফারেন্স হল।’
তিনি আরও বলেন,‘সেখানে যেমন মুসলিম বিদ্বজনদের যেমন আমন্ত্রণ জানানো হবে, তেমনই অমুসলিম বিদ্বজনরা মত বিনিময়ের জন্য আসবেন। মসজিদকে ঘিরেথাকবে মুঘল আমলের স্থাপনার মতো বাগান। এছাড়াও থাকবে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিকেল কলেজ। উন্নতমানের হাসপাতাল ও হেলথ কেয়ার সিটি।
মসজিদ সংলগ্ন অঞ্চলে আন্তর্জাতিকমানের শপিংমল, একাধিক হোটেল ও কনভেশন সেন্টারও থাকবে
যেমন কাজ করবে/তেমনই ফল পাবে/বিশ্বাস হয়না ?তো করে করে দেখ/-/জান্নাত আছে/জাহান্নামও আছে/বিশ্বাস হয়না ?তো মরে দেখ !
0 comments
Post a Comment
Thanks for comment