Showing posts with label টুকিটাকি খবর. Show all posts
Showing posts with label টুকিটাকি খবর. Show all posts

Sunday, 17 March 2013

নোকিয়া মোবাইল সেটের কিছু সমস্যা ও করণীয়

মোবাইল ফোন আমাদের নিত্য
দরকারি একটি জিনিস তাই এর
নিয়মিত রক্ষণা-বেক্ষন
করা দরকার। মোবাইল ফোন
বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে আমাদরে পরিবার
আত্মীয় স্বজনদের সঙ্গে সংযুক্ত
করে রেখেছে। আর তাই হঠাৎ
করে যদি বিকল হয়ে যায় আপনার
সামান্য অবহেলায় আপনারই অতি আপন প্রিয় মোবাইল
ফোনটি তাহলে শিকার হতে হয়
নানা সমস্যার। আপনি এই
ভাবে যদি কাজ করতে পারেন
তবে ১০০% আপনার মোবাইল
অনেকদিন টিকবে একথা নিশ্চিত। তাই মোবাইল ফোন
সেটটি কিভাবে যত্ন নেয়া যায়
তার কিছু টিপস দেয়া হলো। * মোবাইল ফোন এবং এর
চার্জারটি একই ব্র্যান্ডের
ব্যবহার করা উচিত।
কেননা প্রত্যেক ফোনের জন্য
আলাদা আলাদা চার্জার
তৈরি করা হয় ফোনের চার্জ গ্রহণের ওপর ভিত্তি করে। * দিনে একটি নির্দিষ্ট
সময়ে আপনার মোবাইল ফোনটির
চার্জিং সময় নিরর্ধারণ
করা প্রয়োজন। কেননা অল্প অল্প
করে বারবার চার্জ দেয়া ঠিক নয়।
এতে ফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাবে।
* মোবাইল ফোনের ডিসপেস্ন
স্ক্রিনে আপনার ফোনটি চার্জ
নিচ্ছে কিনা তা প্রদর্শন
করছে কিনা ভালভাবে লৰ্য করুন।
* মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করতে গিয়ে যদি আপনার হাত
থেকে পড়ে যায়
তাহলে সাথে সাথে মোবাইল
ফোনটি বন্ধ করম্নন এবং আবার
তা সচল করুন।
* কোন কারণে যদি আপনার মোবাইল ফোন পানিতে ভিজে যায়
তাহলে বুঝা মাত্রই মোবাইল ফোন
সেট
থেকে ব্যাটারি আলাদা করে নিন
এবং সূর্যের তাপে শুকিয়ে নিন। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব মোবাইল সার্ভিসিং কেন্দ্রে যাওয়া উচিত। করব। ================================================================ *মোবাইল সেটে ২ ধরনের
সমস্যা হয় । সমস্যা ১ : সফটওয়্যার জনিত সমস্যা : ২ হার্ডওয়্যার জনিত।
বিশ্বখ্যাত ব্রান্ড নকিয়ার
স্যাম্বিয়ান সেট গুলোর ৯০%
সমস্যা হয় সফটওয়্যার জনিত,
সফটওয়্যার জনিত সমস্যা যেমন
আপনার সেটটি দিন দিন স্লো হয়ে যাচ্ছে ।
সেটটিতে ঠিকমত মিউজিক
বা ভিডিও প্লে হচ্ছে না।
সেটটি প্রায় হ্যাং হয়ে যায় ।
সেটটি ষ্টার্টআপ এ এসে বন্ধ
হয়ে যায় ইত্যাদি । এক্ষেত্রে আপনি প্রথমে সেটের
মেমোরী খুলে ফরম্যাট করে ফেলুন ।
তারপরে সেটটি রি-ষ্টোর করুন
(ম্যানুয়ালী) এতে যদি কাজ না হয়।
*#7780# চাপুন এতে যদি কাজ
না হয় সবশেষে সেটটি বন্ধ করে *৩এবং সেন্ট বাটন এক
সাথে চেপে ধরে পাওয়ার চাপুন ।
পাওয়ার আসার পরেও *৩এবং সেন্ট
এই ৩টি বাটন ধরে রাখবেন যতক্ষন
না আপনার সেটটি পরিপুর্ণ
ভাবে চালু না হয় ।

Tuesday, 8 May 2012

শিক্ষাবিষয়ক ওয়েবসাইট


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম




ইন্টারনেটে চালু হয়েছে শিক্ষাবিষয়ক স্টুডেন্ট রিলেশন (www.studentrelation.com) নামের ওয়েবসাইট। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ও বৃত্তির তথ্য পাওয়া যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রে ৮.৮ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প!

ভূমিকম্পের সময় রাবার-বিয়ারিং প্রযুক্তিতে তৈরি কম্পিউটার ডেটা সেন্টার, হাসপাতালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলো টিকে থাকতে সক্ষম হবে কি না—তা নিয়ে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে একটি পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা। এক খবরে বিবিসি অনলাইন জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় চিকিত্সা সরঞ্জামসহ একটি হাসপাতাল সদৃশ ভবন তৈরি করে ৮.৮ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটির স্থায়িত্ব পরীক্ষা করেছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের ধকল সামলেও দিব্যি টিকে গেছে ভবনটি। 
রাবার-বিয়ারিং পদ্ধতিতে ভবন তৈরির বিষয়টি জাপানে প্রচলিত। ভবনের ভারসাম্য রক্ষায় বা ভূমিকম্পের ঝুঁকি থেকে ভবন রক্ষায় এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। রাবার বিয়ারিং ব্যবহার করে ভবন তৈরি করলে তা ভূমিকম্পের ঝুঁকি এড়াতে সক্ষম হবে কিনা এই প্রশ্নের উত্তর পেতেই ৫০ লাখ ডলার খরচ করে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা। 
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক তারা হাচিংসন রাবার বিয়ারিং পরীক্ষা প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের সময় রাবার বিয়ারিং ভবনকে ভূকম্পন টের পেতে দেয় না। বিষয়টা অনেকটা একটি ভবনকে রোলার কোস্টারে চড়ানোর মতো।
হাচিংসন আরও জানিয়েছেন, ভূমিকম্প প্রতিরোধে ভবনের কাঠামোকে গুরুত্ব দেওয়া হয় সবচেয়ে বেশি। কাঠামোর পাশাপাশি ভবনের সিঁড়ি, লিফট ও অন্য অংশগুলোর দিকে নজর দেওয়াটাও জরুরি। 
গবেষকেরা তাঁদের পরীক্ষার জন্য ২৪ মিটার উচ্চতার ভবন তৈরি করে তা হাসপাতালের আদলে সাজিয়েছিলেন। পরীক্ষায় প্রথমে ৬.৭ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটিকে পরীক্ষা করা হয়। এরপর রিখটার স্কেলের ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটিয়ে গবেষকেরা দেখেছেন, রাবার বিয়ারিং ভূমিকম্পে সুরক্ষিত রেখেছে তাদের ভবনটিকে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের রাবার-বিয়ারিংযুক্ত ভবনের ক্ষেত্রে এটাই প্রথম পরীক্ষা।
জানা গেছে, গবেষকেরা চলতি মাসে রাবার বিয়ারিং ব্যবহার ছাড়া ওই ভবনে আবারও ভূমিকম্প ঘটিয়ে পরীক্ষা করবেন। এরপর দুই ধরনের পরীক্ষার ফলাফল তুলনা করে এ বিষয়ে তথ্য জানাবেন তাঁরা।

Wednesday, 2 May 2012

জিমেইলে এল ভাষান্তরের সুবিধা


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম



গুগল তাদের জিমেইল সেবায় ‘অটোমেটিক মেসেজ ট্রান্সলেশন’ নামে একটি ফিচার উন্মুক্ত করেছে। স্বয়ংক্রিয় অনুবাদের এই ফিচারটির সাহায্যে জিমেইলের ইনবক্সের মেইল অনুবাদ করে পড়া যাবে। এক খবরে হাফিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ১ মে মঙ্গলবার জিমেইলে ভাষান্তর করার এই ফিচারটি উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে গুগল।
গুগল কর্মকর্তা জেফ চিন জিমেইল ব্লগ পোস্টে জানিয়েছেন, মেইল অনুবাদ করার এই ফিচারটি গুগল ল্যাবে এত দিন পরীক্ষামূলক পর্যায়ে ছিল। পরীক্ষামূলক পর্যায় পার করে এখন এটিকে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের মে মাসে অটোমেটিক মেসেজ ট্রান্সলেশন নামের এই ফিচারটির ঘোষণা দিয়েছিল গুগল। এরপর ফিচারটি গুগল ল্যাবে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে চালু করেছিল। গুগল ল্যাব হচ্ছে, কোনো নতুন টুল বা ফিচার পরীক্ষা করার জন্য গুগলের কর্মকর্তা ও গুগল সার্ভিস ব্যবহারকারীদের একটি স্থান।
এ প্রসঙ্গে গুগল জানিয়েছে, নতুন ফিচারটির সাহায্যে জিমেইল ভাষান্তরের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারী। মেইলের ওপর ‘ট্রান্সলেট মেসেজ’ নামে একটি বাটন দেখাবে। এই বাটনটিতে ক্লিক করে নিজের সুবিধা অনুসারে মেইল অনুবাদ করে নেওয়া যাবে। মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থায় আরও সুবিধা আনতেই এই ফিচারটি উন্মুক্ত করছে গুগল।


২০১১ সালে ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস কম্পিউটারে আঘাত করেছিল। কম্পিউটার নিরাপত্তা পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিমানটেক জানিয়েছে, ৪০ কোটি ৩০ লাখ ভাইরাসের আক্রমণের কারণেই ২০১১ সালকে ইয়ার অব দ্য হ্যাক বা হ্যাকের বছর বলা হয়। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ২০১২ সাল হবে মোবাইল হ্যাকের বছর।
২০১১ সালে শতকরা ৮১ ভাগ ভাইরাসের আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। সিমানটেকের প্রকল্প পরিচালক জন হ্যারিসনের বরাতে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক খবরে জানিয়েছে, কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিমানটেক একাই ২০১১ সালে সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিরোধ করেছে। 
ভাইরাস প্রসঙ্গে হ্যারিসন জানিয়েছেন, অনেক হ্যাকার কেবল আর্থিক কারণেই ভাইরাস ছড়িয়েছেন। আর্থিক লাভের কারণেই হ্যাকারের সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। অটোমেটেড টুল ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ভাইরাস ছড়ানোর কাজ করছে হ্যাকাররা। ২০১১ সালে হ্যাকাররা ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস ছড়িয়েছে, যা ২০১১ সালের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
হ্যারিসন আরও জানিয়েছেন, ২০১১ সালের ভাইরাসগুলোর বেশির ভাগই ছিল পুববর্তী ভাইরাসের অনুকরণে তৈরি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরোনো ভাইরাস কোডের সঙ্গে নতুন টুলকিট ব্যবহার করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল হ্যাকাররা। এ ক্ষেত্রে ম্যাক বিপর্যয়ের কারণ ফ্ল্যাশব্যাক ভাইরাসটির কথা উদাহরণ হিসেবে বলা যায়।

Thursday, 19 April 2012

লোগো ডিজাইন করার কিছু বিষয়


লোগো যে কোন প্রতিস্ঠানের পরিচিতি প্রকাশের সবচেয়ে জোড়ালো প্রতিক। এপল একটি খাওয়া আপেলের ছবি দিয়ে তাদের পরিচিতি প্রকাশ করে, কোকাকোলা তাদের প্রতিকে ব্যবহার করে প্রবাহিত তরলের মত লেখা দিয়ে। কোন ওয়েবপেজে নিল রঙের ওপর এফ দেখেই কেউ বুঝে যান সেটা ফেসবুকের লিংক।  এসব কারনেই প্রতিটি প্রতিস্ঠান উচু মানের লোগো ব্যবহার করতে আগ্রহি হন, অনেকে তাদের লোগো নিয়ে গর্ববোধ করেন। ডিজাইনারদের কাছেও লোগো ডিজাইন একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ।
হয়ত মনে হতে পারে লোগো ডিজাইনের কাজ কয়টিই বা হতে পারে ? বাস্তবতা হচ্ছে অনেক ফ্রিল্যান্সার ডিজাইনারের কাছে লোগো ডিজাইন একমাত্র বিষয়। প্রতিটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে  প্রতি মুহুর্তে রয়েছে বহু লোগো ডিজাইনের কাজ। বড় কোম্পানীর লোগো পরিবর্তন থেকে শুরু করে নতুন চালু হতে যাওয়া কোম্পানী কিংবা ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট প্রত্যেকেরই লোগো প্রয়োজন। সকলেই এপল-মাইক্রোসফটের মত লোগোর জন্য লক্ষ ডলারের ডিজাইনার ব্যবহার করতে পারেন না। ফল হিসেবে অনেকেই নির্ভর করেন ফ্রিল্যান্সারদের ওপর। প্রতিটি লোগো ডিজাইন করে একজন ডিজাইনার পেতে পারেন ৫০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার, সময়ে ৫ হাজার ডলার কিংবা আরো বেশি।
লোগো ডিজাইনের জন্য বেশকিছু সফটঅয়্যার পাওয়া যায়। কোন সফটঅয়্যার ব্যবহারের সময় কোন বিষয়গুলি লক্ষ্য রাখবেন সেটা তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
.          ফন্ট/টেক্সট ব্যবহারের ব্যবস্থা
লোগোর গুরুত্বপুর্ন বিষয় টেক্সট। অনেক লোগোতে লেখাকেই কিছুটা পরিবর্তন করে বক্তব্য প্রকাশের উপযোগি করা হয় এবং এগুলিই সত্যিকারের জনপ্রিয় লোগো। কাজেই টেক্সট ব্যবহারে সুযোগ যত বেশি তত ভাল লোগো তৈরীর সম্ভাবনা। লেখা বড়ছোট করা, প্রতিটি অক্ষরকে পৃথকভাবে পরিবর্তন করার ব্যবস্থা, ঘুরানো, যায়গা পরিবর্তন, দুরত্ব কমবেশি করা, পছন্দমত রং ব্যবহার ইত্যাদি গুরুত্বপুর্ন। সেইসাথে থ্রিডি ইফেক্ট ব্যবহারের ব্যবস্থা, স্যাডো-বেভেল-এমবোস ইত্যাদি উচুমানের লোগো ডিজাইন সফটঅয়্যারে থাকে। সফটঅয়্যারের সাথে যদি বিশেষ ফন্ট দেয়া হয় সেটাও অতিরিক্ত সুবিধে।
.          ফাইল ফরম্যাটলোগো ডিজাইন সফটঅয়্যারে জেপেগ, টিফ, বিটম্যাপ, পিএনজি ইত্যাদি ইমেজ ব্যবহারের সুযোগ থাকা প্রয়োজন এবং এদের সবগুলি ফরম্যাটে আউটপুট নেয়ার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। উল্লেখ করা যেতে পারে লোগো তৈরীর জন্য সফটঅয়্যারে সাধারনত ভেক্টর আউটপুটের ব্যবস্থা থাকে না।
.          গ্রাফিক এবং ইমেজ টুল
লোগোর রং, স্যাডো, আকার পরিবর্তন, ঘুরানো, আউটলাইন করা, উল্টানো, থ্রিডি ইফেক্ট দেয়া ইত্যাদি থাকলে পছন্দমত লোগো তৈরী সহজ হয়। সরাসরি সফটঅয়্যারের তৈরী করা লোগোর সাথে যত বেশি পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে তত ভাল।
.          ব্যবহারের সহজতা
যারা লোগো তৈরীর কাজ করতে আগ্রহি তারা সবাই পেশাদার গ্রাফিক ডিজাইনার নিশ্চয়ই নন। মুলত যারা ডিজাইনার নন অথচ লোগো তৈরী করতে চান তাদের জন্যই এই সফটঅয়্যারগুলি। কাজেই ব্যবহার কতটা সহজ সেদিকেও দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
.          ডকুমেন্টেশন
সাধারনত সফটঅয়্যারের সাথে হেল্প হিসেবে কাজের পদ্ধত বর্ননা করা থাকে। সেখানে যত বিস্তারিত তথ্য থাকে সেই সফটঅয়্যার থেকে তত ভাল ফল পাওয়া যায়। সেইসাথে যদি অনলাইন হেল্প থাকে তাহলে আরো ভাল।
এধরনের কিছু জনপ্রিয় লোগো ডিজাইন সফটঅয়্যার হচ্ছে;
PagePlus, LogoMaker, AAA Logo, Logo Design Studio, Quick Logo Designer, LogoSmartz, Company Logo Designer
এদের মধ্যে ১ম, ৩য় এবং ৪র্থ সফটঅয়্যারে সীমিতভাবে হলেও ভেক্টর ব্যবহার করা যায়।
শেষকথা
দীর্ঘদিন গ্রাফিক ডিজাইন না শিখে যদি লোগো তৈরী করতে চান তাহলে এদের এক বা একাধিক সফটঅয়্যার ব্যবহার করে কাজ করতে পারেন। আর যদি লোগো ডিজাইনকে পুরোপুরি পেশা হিসেবে নিতে চান তাহলে আরে কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ করতে হবে। অনেকেই চান তাদের লোগো ভেক্টর ফরম্যাটে, আরো স্পষ্ট করে ইলাষ্ট্রেটর ফরম্যাটে। কারন লোগো যে কোন যায়গায় যে কোন মাপে ব্যবহার হতে পারে। এছাড়া যিনি লোগোর জন্য ৫০০ ডলার ব্যয় করবেন তিনি একেবারে তারজন্য তৈরী লোগো আশা করতেই পারেন, অটোমেটেড বা সেমিঅটোমেটেড লোগো তার পছন্দ হওয়ার কথা না।
কাজেই সত্যিকারের উচুমানের লোগো তৈরীর জন্য এডবি ইলাষ্ট্রেটর শেখার বিকল্প নেই।

Wednesday, 18 April 2012

নোকিয়া ব্যাটারি চার্জ দিন টাকা দিয়ে -




কি টাইটেল দেখে বিস্বাশ হচ্ছে না – চলুন দেখে নেই তাহলে
যাদের মোবাইল এ চার্জ থাকে না এবং চার্জ দেয়ার কোন উপায় নেই তাদের জন্য খুব দরকারি পোস্ট ।
বাইরে আছেন ফোন এ চার্জ নেই নো পর্বলেম এখন কি করবেন , নো চিন্তা  টাকা দিয়ে অপনার মোবাইটিকে ফুল চার্জ  করে নিন ।
তবে প্রথম কথা হল মোবাইল অবশ্যই নোকিয়া আর ব্যাটারি নোকিয়ার হতে হবে ।
ঠিক এমনি –
চলুন শুরু করি -
প্রথমে একটি মোটামুটি নতুন টাকার নোট নিন . পুরাতুন হবে না ্
তারপর সেই নোট টা কে এক পাশ করে কোনা কুনি ভাজ করুন ।
ঠিক ছবির মত করে

তারপর সেই নোটের কোনা টি কে ব্যাটারির ঠিক মাঝ বরাবর পিন টাতে বসান নিচের ছবি টির মত দেখুন -

এরপর মোবাইলে অপনার মোবাইল এর ঠিক মাঝ বরাবর পিন টাতে টাকা সহ ব্যটারি কে সংযোগ দিন । তবে লক্ষ রাখবেন টাকার কোনা অংশ ব্যাটারি ও মোবাইল এর মাঝ পিন টি ঠিক মত বসানো হয় যেন ।
নিচে ছবি দেখে নিন -
এবার মোবাইল টিকে চালু করুন । অর যখন আপনার নোকিয়া মোবাইল টিতে চালু হওয়ার সময় নোকিয়া লেখা দেখা বে তখন টাকা টি কে জোড়ে নয় আস্তে করে টানুন । এখন দেখুন আপনার নোকিয়া ফোন টি ফুল চার্জ হয়েছে ।
তবে মোবাইল টিকে বন্দ করবেন না করলে চার্জ  শেষ হয়ে যাবে । অর এ অবস্থায় টানা ২-৩ ঘন্টা চার্ঝ  থাকবে । পরবর্তি তে চার্জ  দিতে গেলে ফোনটিকে বন্দ করে নিন তারপর চালু বা বন্ধ অবস্থায় চার্জ দিতে পারবেন ।