Wednesday, 9 May 2012

উইন্ডোজ ৮-এর বিস্তারিত জানালো মাইক্রোসফট



সম্প্রতি মাইক্রোসফট প্রথমবারের মতো তাদের পরবর্তী অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানিয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই সংস্করণকে ‘উইন্ডোজ ৮’ বলেই ডাকা হবে বলেও জানিয়েছে মাইক্রোসফট। খবর ম্যাশএবল-এর।
সূত্রমতে, উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমটি ৩২ ও ৬৪ বিট দু’ধরনের হার্ডওয়ারেই চলবে। তবে প্রধানত চার ধরনের উইন্ডোজ ৮ বাজারজাত করা হবে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।
‘রেগুলার উইন্ডোজ ৮’ থাকছে একেবারেই সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য। এতে কম্পিউটিংয়ের দৈনন্দিন যাবতীয় কাজ করা যাবে।
‘উইন্ডোজ ৮ প্রো’ থাকছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ডেভেলপার এবং প্রযুক্তিমনস্ক মানুষের জন্য। এতে অ্যাডভান্সড কিছু সুবিধা যেমন ফাইল এনক্রিপ্ট করা, ভার্চুয়াল হার্ড ড্রাইভ থেকে বুট করা ইত্যাদি থাকছে। এছাড়াও মিডিয়া সেন্টার পিসিতে ব্যবহারের জন্য উইন্ডোজ ৮ প্রো এবং মিডিয়া প্যাক অ্যাড-অনের প্রয়োজন পড়বে যা সাধারণ উইন্ডোজ ৮-এ দেয়া থাকবে না বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।
‘উইন্ডোজ ৮ আরটি’ ট্যাবলেট ডিভাইসে চালানোর উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। আরটি বলতে কী বোঝানো হচ্ছে সে ব্যাপারে মাইক্রোসফট পরিষ্কার কিছু না জানালেও ম্যাশএবল ধারণা করছে ‘রান-টাইম’ বোঝাতেই আরটি যোগ করা হয়েছে। তবে এআরএম চিপের জন্য তৈরি এই উইন্ডোজের সংস্করণ আলাদা কিনতে পাওয়া যাবে না। সংশ্লিষ্ট ট্যাবলেট ডিভাইসেই জুড়ে দেয়া থাকবে উইন্ডোজ ৮ আরটি। সেই সঙ্গে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট এবং ওয়াননোটের বিনামূল্যের একটি সংস্করণও প্রি-ইনস্টলড থাকবে উইন্ডোজ ৮ আরটি-চালিত ট্যাবলেট ডিভাইসে।
এই তিনটি ছাড়াও আরও বড় কাজের জন্য ‘উইন্ডোজ ৮ এন্টারপ্রাইজ’ সংস্করণ রয়েছে বলেও জানিয়েছে মাইক্রোসফট। এতে উইন্ডোজ ৮ প্রো-এর সব সুবিধার পাশাপাশি আইটি প্রফেশনালদের জন্য বাড়তি কিছু সুবিধাও যোগ করা থাকবে; যেন একাধিক কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কিং আরও সহজে করা যায়। এছাড়াও চীনসহ বেশ কিছু দেশের জন্য স্থানীয় ভাষাতেও একটি লোকাল-ল্যাঙ্গুয়েজ সমৃদ্ধ উইন্ডোজ ৮ বাজারে ছাড়বে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উইন্ডোজ ৮-এর নতুন এই পরিকল্পনার মাধ্যমে বাজারকে আরও বড় করে তুলছে মাইক্রোসফট। একইসঙ্গে যার যে কাজে কম্পিউটার প্রয়োজন, তাকে অপারেটিং সিস্টেমের ঠিক সেই সংস্করণ (রেগুলার, প্রো, আরটি অথবা এন্টারপ্রাইজ) ব্যবহার করতে বাধ্য করাও মাইক্রোসফটের পরিকল্পনার অংশবিশেষ বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।

তবে কবে নাগাদ সার্বিকভাবে প্রস্তুত উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আসবে, সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানায়নি মাইক্রোসফট।

Tuesday, 8 May 2012

অপারেটিং সিস্টেম ঠিকভাবে কাজ করছে না?

অনেক সময় Control panel-এর Add or Remove Programs থেকে কোনো সফটওয়্যার Uninstall করার সময় বা ভুলবশত সি ড্রাইভ থেকে যদি অপারেটিং সিস্টেমের দরকারি কোনো ফাইল ডিলিট হয়ে যায়, তাহলে কম্পিউটার ঠিকভাবে কাজ করে না বা অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল মিসিং দেখায় এবং অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়।
এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কম্পিউটারকে কিছুদিন আগের অবস্থায় নিয়ে যান। অর্থাৎ আনুমানিক যে তারিখ আপনার কম্পিউটার ভালো ছিল, সেই তারিখে নিয়ে যান। 
আর এটি করতে হলে প্রথমে C:\WINDOWS\ System32\Restore-এ গিয়ে rstrui.exe-তে ডাবল ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটাতে Restore my computer to an earlier time নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। দেখবেন একটি ক্যালেন্ডার এসেছে। এখন যে তারিখে আপনার কম্পিউটার ভালো ছিল, সেই তারিখ নির্বাচন করে (শুধু বোল্ড তারিখগুলো নির্বাচন করতে পারবেন) Next-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে আবার Next-এ ক্লিক করুন। দেখবেন কম্পিউটার অটো রিস্টার্ট নিয়ে কাজ শেষ করার পর সফলতার বার্তা এসেছে। এখন দেখবেন আপনার কম্পিউটারের সমস্যা ঠিক হয়ে গেছে। আর যদি তাতে ঠিক না হয় তাহলে আবার পুনরায় অন্য কোনো তারিখ নির্বাচন করেও Restore করতে পারেন। এখন করা Restore-টি আবার আপনি Undo-ও করতে পারবেন।  

শিক্ষাবিষয়ক ওয়েবসাইট


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম




ইন্টারনেটে চালু হয়েছে শিক্ষাবিষয়ক স্টুডেন্ট রিলেশন (www.studentrelation.com) নামের ওয়েবসাইট। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ও বৃত্তির তথ্য পাওয়া যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রে ৮.৮ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প!

ভূমিকম্পের সময় রাবার-বিয়ারিং প্রযুক্তিতে তৈরি কম্পিউটার ডেটা সেন্টার, হাসপাতালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলো টিকে থাকতে সক্ষম হবে কি না—তা নিয়ে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে একটি পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা। এক খবরে বিবিসি অনলাইন জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় চিকিত্সা সরঞ্জামসহ একটি হাসপাতাল সদৃশ ভবন তৈরি করে ৮.৮ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটির স্থায়িত্ব পরীক্ষা করেছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের ধকল সামলেও দিব্যি টিকে গেছে ভবনটি। 
রাবার-বিয়ারিং পদ্ধতিতে ভবন তৈরির বিষয়টি জাপানে প্রচলিত। ভবনের ভারসাম্য রক্ষায় বা ভূমিকম্পের ঝুঁকি থেকে ভবন রক্ষায় এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। রাবার বিয়ারিং ব্যবহার করে ভবন তৈরি করলে তা ভূমিকম্পের ঝুঁকি এড়াতে সক্ষম হবে কিনা এই প্রশ্নের উত্তর পেতেই ৫০ লাখ ডলার খরচ করে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকেরা। 
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক তারা হাচিংসন রাবার বিয়ারিং পরীক্ষা প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের সময় রাবার বিয়ারিং ভবনকে ভূকম্পন টের পেতে দেয় না। বিষয়টা অনেকটা একটি ভবনকে রোলার কোস্টারে চড়ানোর মতো।
হাচিংসন আরও জানিয়েছেন, ভূমিকম্প প্রতিরোধে ভবনের কাঠামোকে গুরুত্ব দেওয়া হয় সবচেয়ে বেশি। কাঠামোর পাশাপাশি ভবনের সিঁড়ি, লিফট ও অন্য অংশগুলোর দিকে নজর দেওয়াটাও জরুরি। 
গবেষকেরা তাঁদের পরীক্ষার জন্য ২৪ মিটার উচ্চতার ভবন তৈরি করে তা হাসপাতালের আদলে সাজিয়েছিলেন। পরীক্ষায় প্রথমে ৬.৭ মাত্রার কৃত্রিম ভূমিকম্প ঘটিয়ে ভবনটিকে পরীক্ষা করা হয়। এরপর রিখটার স্কেলের ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটিয়ে গবেষকেরা দেখেছেন, রাবার বিয়ারিং ভূমিকম্পে সুরক্ষিত রেখেছে তাদের ভবনটিকে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের রাবার-বিয়ারিংযুক্ত ভবনের ক্ষেত্রে এটাই প্রথম পরীক্ষা।
জানা গেছে, গবেষকেরা চলতি মাসে রাবার বিয়ারিং ব্যবহার ছাড়া ওই ভবনে আবারও ভূমিকম্প ঘটিয়ে পরীক্ষা করবেন। এরপর দুই ধরনের পরীক্ষার ফলাফল তুলনা করে এ বিষয়ে তথ্য জানাবেন তাঁরা।

Wednesday, 2 May 2012

ব্ল্যাকবেরি ১০ আলফা উন্মুক্ত









ব্ল্যাকবেরি নির্মাতা রিসার্চ ইন মোশন (রিম) নতুন অপারেটিং সিস্টেম ‘ব্ল্যাকবেরি ১০’-এর আলফা সংস্করণ উন্মুক্ত করেছে। ১ মে ফ্লোরিডায় শুরু হওয়া বার্ষিক ব্ল্যাকবেরি ওয়ার্ল্ড কনফারেন্সে নতুন অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করেছেন রিমের প্রধান নির্বাহী থ্রস্টেন হেইন্স। এক খবরে হাফিংটন পোস্ট জানিয়েছে, রিমের নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করার পর প্রথমবারের মতো এর নতুন কিছু ফিচার মুগ্ধ করেছে প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের।
নতুন এই অপারেটিং সিস্টেমের সাহায্যে স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের বাজারে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছে একসময়ের জনপ্রিয় স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে ব্ল্যাকবেরি নির্মাতা রিম স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের বাজারে নিজেদের অবস্থান খুইয়েছে। তাই নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে প্রতিষ্ঠানটির ওপরে শেয়ারহোল্ডারদের চাপ ছিল।
নতুন অপারেটিং সিস্টেমটির ফিচার হিসেবে কী কী থাকছে, তা বর্ণনা করতে গিয়ে অনুষ্ঠানে একটি ভিডিও দেখিয়েছেন রিমের প্রধান নির্বাহী থ্রস্টেন হেইন্স। ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, নতুন ফিচার হিসেবে ব্ল্যাকবেরি ১০ অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হয়েছে টাচ কি-বোর্ড, যা টাইপ করা শুরু করলে শব্দটি আগে থেকেই ধারণা করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবহারকারীর জন্য এতে রয়েছে নিজস্ব টাইপিং ডিকশনারি তৈরির সুযোগ, নতুন ইন্টারফেস ও ক্যামেরার জন্য নতুন ফিচার।
চলতি বছরেই ব্ল্যাকবেরি ১০ অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর একাধিক পণ্য তৈরি করতে পারে রিম। ব্ল্যাকবেরি নতুন সংস্করণের স্মার্টফোন, প্লেবুকের নতুন সংস্করণ ছাড়াও রিম নতুন ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন তৈরি করতে পারে বলে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন

জিমেইলে এল ভাষান্তরের সুবিধা


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম



গুগল তাদের জিমেইল সেবায় ‘অটোমেটিক মেসেজ ট্রান্সলেশন’ নামে একটি ফিচার উন্মুক্ত করেছে। স্বয়ংক্রিয় অনুবাদের এই ফিচারটির সাহায্যে জিমেইলের ইনবক্সের মেইল অনুবাদ করে পড়া যাবে। এক খবরে হাফিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ১ মে মঙ্গলবার জিমেইলে ভাষান্তর করার এই ফিচারটি উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে গুগল।
গুগল কর্মকর্তা জেফ চিন জিমেইল ব্লগ পোস্টে জানিয়েছেন, মেইল অনুবাদ করার এই ফিচারটি গুগল ল্যাবে এত দিন পরীক্ষামূলক পর্যায়ে ছিল। পরীক্ষামূলক পর্যায় পার করে এখন এটিকে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের মে মাসে অটোমেটিক মেসেজ ট্রান্সলেশন নামের এই ফিচারটির ঘোষণা দিয়েছিল গুগল। এরপর ফিচারটি গুগল ল্যাবে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে চালু করেছিল। গুগল ল্যাব হচ্ছে, কোনো নতুন টুল বা ফিচার পরীক্ষা করার জন্য গুগলের কর্মকর্তা ও গুগল সার্ভিস ব্যবহারকারীদের একটি স্থান।
এ প্রসঙ্গে গুগল জানিয়েছে, নতুন ফিচারটির সাহায্যে জিমেইল ভাষান্তরের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারী। মেইলের ওপর ‘ট্রান্সলেট মেসেজ’ নামে একটি বাটন দেখাবে। এই বাটনটিতে ক্লিক করে নিজের সুবিধা অনুসারে মেইল অনুবাদ করে নেওয়া যাবে। মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থায় আরও সুবিধা আনতেই এই ফিচারটি উন্মুক্ত করছে গুগল।


২০১১ সালে ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস কম্পিউটারে আঘাত করেছিল। কম্পিউটার নিরাপত্তা পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিমানটেক জানিয়েছে, ৪০ কোটি ৩০ লাখ ভাইরাসের আক্রমণের কারণেই ২০১১ সালকে ইয়ার অব দ্য হ্যাক বা হ্যাকের বছর বলা হয়। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ২০১২ সাল হবে মোবাইল হ্যাকের বছর।
২০১১ সালে শতকরা ৮১ ভাগ ভাইরাসের আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। সিমানটেকের প্রকল্প পরিচালক জন হ্যারিসনের বরাতে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক খবরে জানিয়েছে, কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিমানটেক একাই ২০১১ সালে সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিরোধ করেছে। 
ভাইরাস প্রসঙ্গে হ্যারিসন জানিয়েছেন, অনেক হ্যাকার কেবল আর্থিক কারণেই ভাইরাস ছড়িয়েছেন। আর্থিক লাভের কারণেই হ্যাকারের সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। অটোমেটেড টুল ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ভাইরাস ছড়ানোর কাজ করছে হ্যাকাররা। ২০১১ সালে হ্যাকাররা ৪০ কোটিরও বেশি ভাইরাস ছড়িয়েছে, যা ২০১১ সালের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
হ্যারিসন আরও জানিয়েছেন, ২০১১ সালের ভাইরাসগুলোর বেশির ভাগই ছিল পুববর্তী ভাইরাসের অনুকরণে তৈরি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরোনো ভাইরাস কোডের সঙ্গে নতুন টুলকিট ব্যবহার করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল হ্যাকাররা। এ ক্ষেত্রে ম্যাক বিপর্যয়ের কারণ ফ্ল্যাশব্যাক ভাইরাসটির কথা উদাহরণ হিসেবে বলা যায়।