Thursday 19 April 2012

লোগো ডিজাইন করার কিছু বিষয়


লোগো যে কোন প্রতিস্ঠানের পরিচিতি প্রকাশের সবচেয়ে জোড়ালো প্রতিক। এপল একটি খাওয়া আপেলের ছবি দিয়ে তাদের পরিচিতি প্রকাশ করে, কোকাকোলা তাদের প্রতিকে ব্যবহার করে প্রবাহিত তরলের মত লেখা দিয়ে। কোন ওয়েবপেজে নিল রঙের ওপর এফ দেখেই কেউ বুঝে যান সেটা ফেসবুকের লিংক।  এসব কারনেই প্রতিটি প্রতিস্ঠান উচু মানের লোগো ব্যবহার করতে আগ্রহি হন, অনেকে তাদের লোগো নিয়ে গর্ববোধ করেন। ডিজাইনারদের কাছেও লোগো ডিজাইন একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ।
হয়ত মনে হতে পারে লোগো ডিজাইনের কাজ কয়টিই বা হতে পারে ? বাস্তবতা হচ্ছে অনেক ফ্রিল্যান্সার ডিজাইনারের কাছে লোগো ডিজাইন একমাত্র বিষয়। প্রতিটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে  প্রতি মুহুর্তে রয়েছে বহু লোগো ডিজাইনের কাজ। বড় কোম্পানীর লোগো পরিবর্তন থেকে শুরু করে নতুন চালু হতে যাওয়া কোম্পানী কিংবা ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট প্রত্যেকেরই লোগো প্রয়োজন। সকলেই এপল-মাইক্রোসফটের মত লোগোর জন্য লক্ষ ডলারের ডিজাইনার ব্যবহার করতে পারেন না। ফল হিসেবে অনেকেই নির্ভর করেন ফ্রিল্যান্সারদের ওপর। প্রতিটি লোগো ডিজাইন করে একজন ডিজাইনার পেতে পারেন ৫০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার, সময়ে ৫ হাজার ডলার কিংবা আরো বেশি।
লোগো ডিজাইনের জন্য বেশকিছু সফটঅয়্যার পাওয়া যায়। কোন সফটঅয়্যার ব্যবহারের সময় কোন বিষয়গুলি লক্ষ্য রাখবেন সেটা তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
.          ফন্ট/টেক্সট ব্যবহারের ব্যবস্থা
লোগোর গুরুত্বপুর্ন বিষয় টেক্সট। অনেক লোগোতে লেখাকেই কিছুটা পরিবর্তন করে বক্তব্য প্রকাশের উপযোগি করা হয় এবং এগুলিই সত্যিকারের জনপ্রিয় লোগো। কাজেই টেক্সট ব্যবহারে সুযোগ যত বেশি তত ভাল লোগো তৈরীর সম্ভাবনা। লেখা বড়ছোট করা, প্রতিটি অক্ষরকে পৃথকভাবে পরিবর্তন করার ব্যবস্থা, ঘুরানো, যায়গা পরিবর্তন, দুরত্ব কমবেশি করা, পছন্দমত রং ব্যবহার ইত্যাদি গুরুত্বপুর্ন। সেইসাথে থ্রিডি ইফেক্ট ব্যবহারের ব্যবস্থা, স্যাডো-বেভেল-এমবোস ইত্যাদি উচুমানের লোগো ডিজাইন সফটঅয়্যারে থাকে। সফটঅয়্যারের সাথে যদি বিশেষ ফন্ট দেয়া হয় সেটাও অতিরিক্ত সুবিধে।
.          ফাইল ফরম্যাটলোগো ডিজাইন সফটঅয়্যারে জেপেগ, টিফ, বিটম্যাপ, পিএনজি ইত্যাদি ইমেজ ব্যবহারের সুযোগ থাকা প্রয়োজন এবং এদের সবগুলি ফরম্যাটে আউটপুট নেয়ার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। উল্লেখ করা যেতে পারে লোগো তৈরীর জন্য সফটঅয়্যারে সাধারনত ভেক্টর আউটপুটের ব্যবস্থা থাকে না।
.          গ্রাফিক এবং ইমেজ টুল
লোগোর রং, স্যাডো, আকার পরিবর্তন, ঘুরানো, আউটলাইন করা, উল্টানো, থ্রিডি ইফেক্ট দেয়া ইত্যাদি থাকলে পছন্দমত লোগো তৈরী সহজ হয়। সরাসরি সফটঅয়্যারের তৈরী করা লোগোর সাথে যত বেশি পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে তত ভাল।
.          ব্যবহারের সহজতা
যারা লোগো তৈরীর কাজ করতে আগ্রহি তারা সবাই পেশাদার গ্রাফিক ডিজাইনার নিশ্চয়ই নন। মুলত যারা ডিজাইনার নন অথচ লোগো তৈরী করতে চান তাদের জন্যই এই সফটঅয়্যারগুলি। কাজেই ব্যবহার কতটা সহজ সেদিকেও দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
.          ডকুমেন্টেশন
সাধারনত সফটঅয়্যারের সাথে হেল্প হিসেবে কাজের পদ্ধত বর্ননা করা থাকে। সেখানে যত বিস্তারিত তথ্য থাকে সেই সফটঅয়্যার থেকে তত ভাল ফল পাওয়া যায়। সেইসাথে যদি অনলাইন হেল্প থাকে তাহলে আরো ভাল।
এধরনের কিছু জনপ্রিয় লোগো ডিজাইন সফটঅয়্যার হচ্ছে;
PagePlus, LogoMaker, AAA Logo, Logo Design Studio, Quick Logo Designer, LogoSmartz, Company Logo Designer
এদের মধ্যে ১ম, ৩য় এবং ৪র্থ সফটঅয়্যারে সীমিতভাবে হলেও ভেক্টর ব্যবহার করা যায়।
শেষকথা
দীর্ঘদিন গ্রাফিক ডিজাইন না শিখে যদি লোগো তৈরী করতে চান তাহলে এদের এক বা একাধিক সফটঅয়্যার ব্যবহার করে কাজ করতে পারেন। আর যদি লোগো ডিজাইনকে পুরোপুরি পেশা হিসেবে নিতে চান তাহলে আরে কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ করতে হবে। অনেকেই চান তাদের লোগো ভেক্টর ফরম্যাটে, আরো স্পষ্ট করে ইলাষ্ট্রেটর ফরম্যাটে। কারন লোগো যে কোন যায়গায় যে কোন মাপে ব্যবহার হতে পারে। এছাড়া যিনি লোগোর জন্য ৫০০ ডলার ব্যয় করবেন তিনি একেবারে তারজন্য তৈরী লোগো আশা করতেই পারেন, অটোমেটেড বা সেমিঅটোমেটেড লোগো তার পছন্দ হওয়ার কথা না।
কাজেই সত্যিকারের উচুমানের লোগো তৈরীর জন্য এডবি ইলাষ্ট্রেটর শেখার বিকল্প নেই।

কম্পিউটার সুস্থ রাখার টিপস


বর্তমান যুগের সাথে কম্পিউটার নামটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এ কম্পিউটারের সঠিক যত্ন নেয়া প্রতিটি পিসি ইউজারের জন্য খুবই জরুরী। পিসিকে গতিশীল ও সুস্থ রাখার কিছু টিপস দিলাম :
১) কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক জ্যাম করে রাখবেন না। অপ্রয়োজনীয় ফাইল ও ডাটা হার্ডডিস্ক থেকে মুছে ফেলুন। খুব বড় কোন মুভি থাকলে তা সিডি/ডিভিডিতে রাইট করে রাখুন এবং হার্ডডিস্ক থেকে ডিলিট করে দিন।

২) কম্পিউটারের যেন ভাইরাস আক্রান্ত না করে তাই ভালো মানের অ্যান্টি ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন এবং নিয়মিত আপডেট করুন।

৩) ইন্টারনেট ব্যবহার করলে অ্যান্টি ভাইরাস সফটওয়্যার ছাড়াও ইন্টারনেট সিকিউরিটি ব্যবহার করুন এবং অপরিচিত ওয়েব সাইট ভিজিট করা থেকে বিরত থাকুন।

৪) মাসে কমপক্ষে একবার ডিফ্রাগমেন্ট চালু করুন। এতে আপনার কম্পিউটারের বিভিন্ন ডাটা-ও ছড়িয়ে থাকা অংশগুলো একত্রিত হবে ও ডিস্ক স্পেস বাড়াতে সাহায্য করবে।

৫) কোন কিছু আনইন্সটল করার সময় তা সরাসরি ডিলিট না করে “এ্যাড-রিমোভ” অপশন থেকে আনইন্সটল করে ফেলুন।

৬) অনেকেই কম্পিউটারের ছোটখাটো সমস্যাতেও নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে থাকেন, বার বার অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল পিসির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই ম্যানুয়ালি সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন, যদি সম্ভব না হয় তাহলে দক্ষ কাউকে দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করুন।

৭) পেন ড্রাইভ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন এবং অবশ্যই তা ওপেন করার পূর্বে ভাইরাস স্ক্যান করে নিন।

৮) প্রতি ৬-৭ মাস অন্তর অন্তর বলয়ার মেশিন/ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে সিপিইউ পরিষ্কার করুন।

৯) অনাকাঙ্ক্ষিত শাট ডাউন এড়াতে ইউপি-এস ব্যবহার করুন।

Online বিশ্বের যে কোন খানে FREE Video calling করুন


আজকে আমি দেখাব কি ভাবে skype এর দ্বারা free কথা বলা যায় । যাদের skype account আছে বা যারা এর use জানে তাদের জন্য এই post টি নয় । আমরা সবাই skype সম্পর্কে কম বেশি জানি । এর দ্বারা  বিশ্বের যে কোন খানে এর ব্যবহার কারিদের সাথে Free কথা বলা / video calling ও message দেওয়া যায় । ২০০৩ সালে এর যাত্রা শুরু আর এখন এর ব্যবহার কারিদের সংখ্যা ৬৬৩ মিলিয়ন (2011 ) ।
১।এর দ্বারা ফ্রী কথা বলার জন্য প্রথমে আমাদের skype software টি এখান থেকে download করি ( 23mb). 
২।এবার software টি setup দিয়ে নি ।
৩।skype on করে create new account এ ক্লিক করি ।
৪।প্রয়োজনীয় information add করুন । user name টি ভালো মত মনে রাখবেন , যখন passward দিবেন তখন লক্ষ্য রাখবেন যেন passward টি word ও number উভয়ই থাকে । account করার সময় buy credit option দেখতে পাবেন । এটি বাদ দেন । আপনার skype number করতে বললে skip করুন কেননা number করতে ক্রেডিট লাগে ।
৫।সকল information ঠিকমত add করলে আপনি আপনার account পেয়ে যাবেন ।
৬।এবার skype name ও passward দিয়ে sing me in করুন । আপনার account টি এরকম হবে । এখন আপনি skype ব্যবহার করে এমন কারও সাথে free তে কথা বলতে পারবেন ।এজন্য অন্যের skype user name জানতে হবে ।
৭।এবার নিচের দিকে add a contact খুঁজে তাতে click করুন ।
৮। add a contact এর page আসলে skype name এর ঘরে যার সাথে কথা বলতে চান তার skype name একদম ঠিকভাবে বসাবেন  ( বাকি ঘর গুলো পূরন করলেও হবে , না করলেও সমস্যা নেই )। তা হইলে উক্ত ব্যক্তির ছবি সহ profile ঐ page এর নিচে চলে আসবে ।  এরপর add এ click করতে হবে । তা হইলে তার কাছে আপনার নাম সহ একটি request যাবে ।সে accept করলে আপনি তার সাথে calling/video calling করতে পারবেন ।
পরীক্ষা করার জন্য আপনি আমার skype user name দিয়ে দেখতে পারেন ।
এভাবে আপনি বিশ্বের যে কোনখানে ফ্রী calling / video calling / message করতে পারেন । skype তে কথা বলতে মিনিটে প্রায় ৮০০ kb করে যায় । video calling করলে আরও বেশি লাগে । skype দিয়ে আপনি mobile এও call করতে পারবেন কিন্তু এর জন্য credit কিনতে হবে । তবে andriod ও windows এর mobile এ skype mobile version আছে । তাই এর দ্বারা mobile to computer ও কথা বলা যাবে ।

PC DOCTOR :: কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 এর কিছু সাধারণ কাজ


কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে দেখা যাবে যে F1 থেকে F12 পর্যন্ত এই বাটন গুলোর প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা এবং গুরুত্তপূর্ণ ব্যবহার। বিশেষ করে মাউস এর বিকল্প হিসেবে এদের ব্যবহার করা যায় । চলুন দেখে নিই কি গুলোর প্রয়োগঃ

F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহিত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয় ।
F3: কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়।
F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়
F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়
F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়।
F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 : কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়।
F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়।

আসুন ব্যবহার করি Windows 7 এর কিছু লুকানো থিম


আশা করি সবাই ভাল আছেন । আজ খুব সহজ একটা বিষয় নিয়ে কথা বলব । মনে হয় অনেকে জানেন এ বিষয় টা । তাহলে চলুন -

Windows 7 এর কিছু লুকানো থিম আছে যা আজ আমরা ব্যবহার করা শিখব -

Windows 7  এর Personalize menu তে আমরা এর নিজস্ব কিছু থিম দেখি যেগুলি Setting দেয়ার সময় Default হিসেবে set হয়ে থাকে। আমরা এই থিম গুলিই সাধারনত ব্যাবহার করে থাকি।এই গুলি ছাড়াও Windows 7  এ রয়েছে আরও কিছু লুকানো থিম । আসুন দখি সেগুলি কিভাবে ব্যাবহার করা যায়।
প্রথমে আপনি windows এর Search Option  এ যেয়ে C:\Windows\Globalization\MCT  টাইপ করে সার্চ দিন।
আপনার Windows Explorer  কিছু নতুন থিম দেখাবে। এই থিম গুলি Great Britain, South Africa, Australia and Canadaএই সব দেশের।
এখান থেকে আপনি Wallpaper select করতে পারেন অথবা Theme install করে নিতে পারেন
থিম install করতে সুধু মাত্র Double click করলেই হবে।
আপনার থিম টি add হয়ায় যাবে“My Themes” এর “Personalization” pane এ

আশা করি কাজে দিবে । তো আজ এই পর্যন্তই ।

IDM দিয়ে ডাউনলোডরত অবস্থায় Play করুন মিউজিক/ভিডিও ফাইলটি।

সবাইকে নমস্কার ও সালাম জানিয়ে আজ নতুন একটি টিপস শেয়ার করতে চললাম। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে টিপসটি।
আমরা ম্যাক্সিমাম IDM (Internet Download Manager) দিয়ে ফাইল ডাউনলোড করে থাকি।। :D অনলাইনে বেস্ট ডাউনলোডার IDM. কিন্তু মাঝে মধ্যে আমাদের ডাউনলোড হওয়া ফাইলটি নিয়ে একটু মনের ভিতরে সন্দেহ থেকেই যায়। যেমনঃ ফাইলটির  মিউজিক/ ভিডিও কোয়ালিটি কেমন?? ফাইলটি ঠিক মত ডাউনলোড হচ্ছে তো?? না, ফাইলটি ফেইক ফাইল।। :(
যারা অনলাইন থেকে IDM দিয়ে মুভি ডাউনলোড করেন তারা কিন্তু এই প্রশ্নগুলোর সাথে বেশ ভালই পরিচিত।। :P
অনলাইনে মুভি/ ভিডিও / গান পাওয়া যায় এমন লাখের উপরে ওয়েবসাইট আছে। কিন্তু কোয়ালিটির প্রশ্ন কিন্তু মনের ভিতরে থেকেই যায়। তাই আজ আপনাদের জন্য এই টিপসটি শেয়ার করছি।

কথা আর না বারিয়ে সামনের দিকে আগাই।। :D
আমরা মোটামুটি সবাই জানি, টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করার সময় ফাইলটি প্লে করা যায়। 
আজ শিখাবো IDM দিয়ে কিভাবে ডাউনলোড হচ্ছে এমন ফাইলকে প্লে করানোর টিপস। 
১. প্রথমে IDM দিয়ে যেকোনো ফাইল ( Video / Mp3 ) ডাউনলোড দিন।
২. IDM ওপেন করুন এবং Options এ ক্লিক করুন।
৩. এবার Save To ট্যাব এ যান।
৪. সেখান থেকে Temporay Directory তে দেয়া Path (Text) টি কপি করুন।
৫. My Computer ওপেন করে উপরে Windows Explorer address bar এ Path ( Text) টি পেস্ট করে Enter চাপুন।
৬. এবার DwnlData তে ক্লিক করে বের করুন ফাইলটি ও প্লে করুন আপনার ডাউনলোড হচ্ছে এমন ফাইলটি।।
বিঃদ্রঃ আপনি শুধু মাত্র মিউজিক / ভিডিও যেকোনো ফাইল ডাউনলোড এর সময় প্লে করতে পারবেন। কিন্তু, rar / zip / iso এই টাইপের ফাইল গুলো প্লে করতে পারবেন না।
۞ ফাইল প্লে করতে প্রব্লেম হলে KM Player ইউজ করুন। ۞
↓ লেটেস্ট ভার্সন ডাউনলোড লিংকঃ ↓

Wednesday 18 April 2012

নোকিয়া ব্যাটারি চার্জ দিন টাকা দিয়ে -




কি টাইটেল দেখে বিস্বাশ হচ্ছে না – চলুন দেখে নেই তাহলে
যাদের মোবাইল এ চার্জ থাকে না এবং চার্জ দেয়ার কোন উপায় নেই তাদের জন্য খুব দরকারি পোস্ট ।
বাইরে আছেন ফোন এ চার্জ নেই নো পর্বলেম এখন কি করবেন , নো চিন্তা  টাকা দিয়ে অপনার মোবাইটিকে ফুল চার্জ  করে নিন ।
তবে প্রথম কথা হল মোবাইল অবশ্যই নোকিয়া আর ব্যাটারি নোকিয়ার হতে হবে ।
ঠিক এমনি –
চলুন শুরু করি -
প্রথমে একটি মোটামুটি নতুন টাকার নোট নিন . পুরাতুন হবে না ্
তারপর সেই নোট টা কে এক পাশ করে কোনা কুনি ভাজ করুন ।
ঠিক ছবির মত করে

তারপর সেই নোটের কোনা টি কে ব্যাটারির ঠিক মাঝ বরাবর পিন টাতে বসান নিচের ছবি টির মত দেখুন -

এরপর মোবাইলে অপনার মোবাইল এর ঠিক মাঝ বরাবর পিন টাতে টাকা সহ ব্যটারি কে সংযোগ দিন । তবে লক্ষ রাখবেন টাকার কোনা অংশ ব্যাটারি ও মোবাইল এর মাঝ পিন টি ঠিক মত বসানো হয় যেন ।
নিচে ছবি দেখে নিন -
এবার মোবাইল টিকে চালু করুন । অর যখন আপনার নোকিয়া মোবাইল টিতে চালু হওয়ার সময় নোকিয়া লেখা দেখা বে তখন টাকা টি কে জোড়ে নয় আস্তে করে টানুন । এখন দেখুন আপনার নোকিয়া ফোন টি ফুল চার্জ হয়েছে ।
তবে মোবাইল টিকে বন্দ করবেন না করলে চার্জ  শেষ হয়ে যাবে । অর এ অবস্থায় টানা ২-৩ ঘন্টা চার্ঝ  থাকবে । পরবর্তি তে চার্জ  দিতে গেলে ফোনটিকে বন্দ করে নিন তারপর চালু বা বন্ধ অবস্থায় চার্জ দিতে পারবেন ।